ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

জয়ের ধারায় ফিরল রংপুর

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২৩ জানুয়ারি ২৩ ১৭:১৫:১৫
জয়ের ধারায় ফিরল রংপুর

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটে ১৭৯ রান সংগ্রহ করেছিল রংপুর। জবাবে ১৬.৩ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১২৪ রানে থামে চট্টগ্রাম। দলের হয়ে ব্যাট করতে নামেননি আফিফ হোসেন।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মাত্র ১১ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যায় চট্টগ্রাম। এরপর ৬৬ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দিয়েছিলেন দারউইশ রাসুলি ও শুভাগত হোম। তবে ২১ রানে রাসুলির বিদায়ের পর আর কেউই সেভাবে প্রতিরোধ গড়তে পারেনি।

দলের হয়ে একাই লড়াই করেছেন অধিনায়ক শুভাগত হোম। ৩১ বলে ৫২ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন তিনি। এছাড়া জিয়াউর রহমান করেন ২৪ রান। আর কেউই দুই অংকের ঘরে রান করতে পারেননি।

রংপুরের হয়ে হারিস রউদ তিনটি, রাকিবুল হাসান দুটি এবং হাসান মাহমুদ, মাহেদী হাসান ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই একটি করে উইকেট শিকার করেন।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারেই মাহেদী হাসানকে হারায় রংপুর। শুভাগত হোমের বলে তার হাতে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে ১ রানের মাথায় বিদায় নেন তিনি। পঞ্চম ওভারে শুভাগতের বলেই ৬ রান করে বিদায় নেন তিনে নামা পারভেজ হোসেন ইমন।

এরপর আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈমের সঙ্গে জুটি বাঁধেন অভিজ্ঞ পাকিস্তানি রিক্রুট শোয়েব মালিক। দুজন মিলে শুরুর বিপদ কাটালেও বেশিদূর টেনে নিতে পারেননি দলকে। ২৯ বলে ৩৪ রান করা নাঈমকে বিদায় করে এই জুটি ভাঙ্গেন বিজয়কান্ত বিয়াস্কান্ত।

পরের গল্পটা শোয়েব মালিক এবং আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের। দুজন মিলে চট্টগ্রামের বোলারদের মাঠের চারপাশে আছড়ে ফেলতে থাকেন। এর মধ্যেই শুভাগত-মেহেদী হাসান রানাদের তুলোধুনো করে ফিফটি তুলে নেন শোয়েব মালিক।

এই দুজনের জুটি ভাঙ্গে ১৮তম ওভারে এসে। রানার বলে দারউইশ রাসুলির হাতে ক্যাচ দিয়ে ২৪ বলে ৪২ রান করে বিদায় নেন ওমরজাই। তাতে ভাঙ্গে দুজনের ৫৩ বলে ১০৫ রানের ঝড়ো জুটি।

পরের ব্যাটারদের নিয়ে বাকি পথটা পাড়ি দেন মালিক। শেষ পর্যন্ত ৪৫ বলে ৭৫ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। রংপুরের হয়ে মেহেদী হাসান রানা তিনটি, শুভাগত দুটি ও বিজয়কান্ত একটি করে উইকেট শিকার করেন।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ



রে