বিশ্বকাপে ভরাডুবির রহস্য উন্মোচন করতে চান বিসিবি প্রধান

পাবলিক ফ্যান হিসেবে ১৪ বছর এবং ক্রিকেট দলের ফ্যান হিসেবে ১২ বছর। নতুন সরকার গঠনের পর তিনি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন, মানে এখন সব ধরনের খেলাধুলার দায়িত্ব পেয়েছেন। দায়িত্ব পাওয়ার পর নিজের ভালোবাসা ও চাপ নিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রেশার বুঝতে পারি, কারণ আগে ক্রিকেটে সময় কাটতো, এখন ক্রিকেট খেলা, আরও অনেক কিছু আছে। তাছাড়া, সেও তরুণ।"

বিসিবি ছাড়ার আগে তার পরিকল্পনা, ‘আমি আগেও বলেছি কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার, বিশেষ করে গত দেড় বছরে দেখেছি সিদ্ধান্ত নেওয়া একটু কঠিন কিন্তু কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হয়। বিপিএলে ভালো সুযোগ আসবে। এটি একত্রিত হওয়ার, জাতীয় দল এবং বাইরের লোক, ম্যানেজমেন্ট এবং কোচিং স্টাফদের সাথে কথা বলার এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ হবে।"

যদিও তিনি আগেই বলেছেন যে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন, কিন্তু তাতে কী? “অনেক লোকের জন্য, এটি একটি বিশেষ দল, সবার জন্য নয়, যারা খেলোয়াড়দের পরিচালনা করছে, আসলে অনেক কাজ বাকি আছে যা অনেক আগেই করা উচিত ছিল কিন্তু পুরোপুরি শেষ হয়নি। আমি চেষ্টা করব। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি সম্পূর্ণ করুন। উদাহরণস্বরূপ, তিনটি ভেন্যুতে আঞ্চলিক ক্রিকেটের আয়োজন করা হয়েছে এবং একটি ভেন্যু এখনও দৃশ্যমান নয়। জানি না তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো রয়েছে।

এর কারণ আমাদের খেলার মাঠ নেই, সবকিছু মিরপুর কেন্দ্র থেকে আসতে হয়, তাই আমাদের খেলার মাঠ সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, বিশেষ করে ঢাকায়, ঢাকার আশেপাশে, আমি গত দেড় বছরে অনেক চেষ্টা করেছি, আমি একটি খেলার মাঠ চাই। ঢাকার আশেপাশে এখন খেলার মাঠের মতো স্টেডিয়াম চাই না। আমাদের যা করতে হবে তা হল বিকেএসপিতে যাওয়া যা খেলোয়াড়দের জন্য খুবই কঠিন তাই আমি এটাকে গুরুত্ব সহকারে নেব যে আমাদের অন্তত একটি জায়গা নিতে হবে। সবচেয়ে খারাপ সময় বিশ্বকাপ ২০২৩, এই বিশ্বকাপ খুব খারাপভাবে খেলা হয়েছিল।