ঢাকা, রবিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চমকপ্রদ ১৪ ঘটনা

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেটনিউজ
২০২২ অক্টোবর ১৭ ২২:০০:১২
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চমকপ্রদ ১৪ ঘটনা

আসুন, তার আগে জেনে নেয়া যাক, পূর্বের সাতটি আসরের কিছু চমকপ্রদ তথ্য ও পরিসংখ্যান, যা আপনাকে চমকে দিবে।

১. উইকেটরক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ ৩২টি ডিসমিসালের রেকর্ড রয়েছে ভারতের সাবেক অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির।

২. একাধিকবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ড শুধুমাত্র ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০১২ ও ২০১৬ সালে চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। অথচ, তারাই কি না এবার খেলছে প্রথম রাউন্ডে।

৩. বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৩টি ক্যাচ ধরার রেকর্ড দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্সের।

৪. ক্রিস গেইল একমাত্র খেলোয়াড়, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যার দুটি সেঞ্চুরি রয়েছে। প্রথমটি ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে, দ্বিতীয়টি ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।

৫. ভারতীয় স্পিনার রবিচন্দ্রন আশ্বিন নিজ দেশের হয়ে সর্বোচ্চ (২৬) উইকেট সংগ্রহ করেন।

৬. বিশ্বকাপের সাতটি আসর এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে। অথচ, আয়োজক দেশ কিংবা ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন কখনো ট্রফি জিততে পারেনি।

৭. ২০০৭ সালে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই জিম্বাবুয়ের কাছে ৫ উইকেটের ব্যবধানে হেরে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।

৮. বিশ্বকাপের ইতিহাসে দলীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের রেকর্ড শ্রীলংকার। ২০০৭ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ৬ উইকেটে ২৬০ রান করে তারা।

৯. এক টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ১১টি ছক্কার রেকর্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিস গেইলের। একইসাথে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৬৩টি ছক্কার রেকর্ডও তার দখলে।

১০. টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রানের (১০১৬) রেকর্ড শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক মাহেলা জয়াবর্ধনের।

১১. টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম হ্যাটট্রিক করেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার ব্রেট লি, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে।

১২. টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেট (৪১) শিকারের রেকর্ড বাংলাদেশের সাকিব আল হাসানের।

১৩. দলীয় সর্বনিম্ন রান সংগ্রহের রেকর্ডটি নেদারল্যান্ডসের। ২০১৪ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে ৩৯ রানেই গুটিয়ে যায় তারা।

১৪. ২০০৭ সালে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার ম্যাচটি বোল আউট পদ্ধতিতে নির্ধারণ হয়। ২০১৪ সালে এই পদ্ধতি ‌‘সুপার ওভার' নামে পরিচিতি পায়।

পাঠকের মতামত:

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ