বিশ্বকাপ ট্রফির ফটোসেশন শুরু হয়েছে পদ্মা সেতুতে

বিশ্বভ্রমণের অংশ হিসেবে বিশ্বকাপ ট্রফি এখন বাংলাদেশে। ৯ আগস্ট পর্যন্ত এ ট্রফি থাকবে ঢাকায়। বাংলাদেশে আসার পর আজ ফটোসেশনের জন্য বিশ্বকাপ ট্রফি নেওয়া হয় পদ্মা সেতুতে।
আইসিসির ঐতিহ্য অনুযায়ী বিশ্বকাপ ট্রফি যে দেশে নেওয়া হয়, সেই দেশের কোনো একটা বিশেষ স্থানে বা বিশেষ স্থাপনার সামনে রেখে ফটোসেশন করা হয়। আগেরবার জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে ট্রফির ফটোসেশন করা হয়েছিল।
অক্টোবর-নভেম্বরে ভারতে অনুষ্ঠেয় ওয়ানডে বিশ্বকাপের ট্রফি আজ ঢাকার পৌঁছানোর পর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নিয়ে যাওয়া হয় পদ্মা সেতুর মাওয়া পয়েন্টে ১ নম্বর পিলারের পাশে। সেখানে আইসিসির আনুষ্ঠানিক ফটোসেশনের পর সংবাদমাধ্যমকে ছবি তোলার সুযোগ দেওয়া হয়।
আগামীকাল বিশ্বকাপ ট্রফি নেওয়া হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে, স্টেডিয়ামের মিডিয়া প্লাজায় থাকবে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। সেখানে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় দলের নারী ও পুরুষ ক্রিকেটার ও সাবেক ক্রিকেটাররা।
ক্রিকেট কর্মকর্তা, পৃষ্ঠপোষক এবং সাংবাদিকেরাও সেখানে আমন্ত্রিত। বিশ্বকাপ ট্রফি দেখার সুযোগ থাকবে জনসাধারণের জন্যও। ৯ আগস্ট বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ট্রফি উম্মুক্ত থাকবে বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সে।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- শেয়ারবাজারে কারসাজির চক্র: দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দামে অস্বাভাবিক উল্লম্ফন
- শেষ হলো মেলবোর্ন স্টার্স বনাম বাংলাদেশের মধ্যকার রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ
- এশিয়া কাপ ২০২৫: বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের স্কোয়াড জায়গা পেলেন যারা
- ৩ কোম্পানির কারখানায় ঝুলছে তালা, ক্ষোভ বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের
- এশিয়া কাপ ২০২৫: তিন ওপেনার নিয়ে বাংলাদেশের চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা
- ভারত বনাম বাংলাদেশ : ৯০ মিনিটের খেলা শেষ, জেনে নিন ফলাফল
- রপ্তানি আয়ের ৮ হাজার কোটি টাকা গায়েব: কেয়া গ্রুপ ও চার ব্যাংককে তলব
- বদলে গেল ফোনের ডায়াল প্যাড, জানুন আসল কারণ ও আগের অবস্থায় ফেরানোর উপায়
- ভারত বনাম বাংলাদেশ: গোল, গোল, ৮০ মিনিটের খেলা শেষ
- বদলে গেল আপনার ফোনের ডায়াল প্যাড, আতঙ্ক নয় সমাধান আছে, জেনে নিন
- এশিয়া কাপ ২০২৫: বড় চমক, বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের স্কোয়াড চূড়ান্ত
- ‘ক্ষমতা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি’—ড. ইউনূস
- মালয়েশিয়া প্রবাস: যেভাবে আবেদন করবেন সম্পূর্ণ বিনা খরচে
- ভারত বনাম বাংলাদেশ: প্রথমার্ধের খেলা শেষ, জানুন সর্বশেষ ফলাফল
- গুজব না সত্য: যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা হাসিনার পদত্যাগপত্র খুঁজে পায়নি