২৬ কোম্পানি ঘোষিত লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ, বিএসইসির কড়া বার্তা

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঘোষিত লভ্যাংশ নির্ধারিত সময়ে বিনিয়োগকারীদের মাঝে বিতরণে ব্যর্থ হয়েছে এমন ২৬টি তালিকাভুক্ত কোম্পানিকে নিয়ে বিশেষ সভা আয়োজন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সভাটি ২৮ মে রাজধানীর বিএসইসি ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিরা।
সভায় কমিশনের পক্ষ থেকে কোম্পানিগুলোকে তাদের ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণে ব্যর্থতার কারণ ব্যাখ্যা করতে বলা হয়। পাশাপাশি, ভবিষ্যতে লভ্যাংশ বিতরণে সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্তে শেয়ারবাজারে আরও বড় ধস
পুঁজিবাজারে বড় সাত সিদ্ধান্ত: ডেরিভেটিভ লেনদেনের যুগে প্রবেশ, কমল বিও হিসাব ফি
বিএসইসি জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে ব্যর্থতার বিষয়ে লিখিত ব্যাখ্যা (এক্সপ্লানেশন) দাখিল করতে হবে। যারা এখনও লভ্যাংশ বিতরণ করেনি, তাদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়েও আলোচনা হয়।
কমিশন মনে করে, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা রক্ষায় কোম্পানিগুলোর আর্থিক দায়বদ্ধতা ও পরিচালনার স্বচ্ছতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ লক্ষ্যে কোম্পানিগুলো যাতে সময়মতো ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণ করে, তা নিশ্চিত করতে ভবিষ্যতে আরও নিয়মিত তদারকি চালানো হবে।
উল্লেখ্য, তালিকাভুক্ত কোম্পানির ঘোষিত লভ্যাংশ নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে বিতরণ করা বাধ্যতামূলক। এর ব্যত্যয় হলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে নিয়ন্ত্রক সংস্থা কোম্পানি আইন ও সিকিউরিটিজ আইনের অধীনে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।
এ ধরনের উদ্যোগ বাজারে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিতে বিএসইসির দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
FAQs (প্রশ্নোত্তর):
প্রশ্ন ১: কেন ২৬টি কোম্পানিকে ডাকা হয়েছে বিএসইসির বৈঠকে?
উত্তর: ঘোষিত লভ্যাংশ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিতরণ না করায় কোম্পানিগুলোকে তলব করা হয়েছে।
প্রশ্ন ২: বিএসইসি কী পদক্ষেপ নিয়েছে এসব কোম্পানির বিরুদ্ধে?
উত্তর: কোম্পানিগুলোকে ডাকা হয়েছে ব্যাখ্যা প্রদান ও সমাধান বিষয়ে আলোচনার জন্য; প্রয়োজনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রশ্ন ৩: এই বৈঠকে কোন কর্তৃপক্ষরা উপস্থিত ছিলেন?
উত্তর: বিএসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিরা বৈঠকে অংশ নেন।
প্রশ্ন ৪: বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ কতটা রক্ষা পাবে এ ধরনের পদক্ষেপে?
উত্তর: সময়মতো ডিভিডেন্ড নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হবে।
মো: রাজিব আলী/
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- মাত্র ২০০ টাকায় স্টারলিংক! কীভাবে সম্ভব হলো জানলে চমকে যাবেন
- আজ এক ভরি ২৪ ক্যারেট সোনার দাম ১,১১,৮১৬ টাকা!
- শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব ফেরাতে বড় উদ্যোগ অর্থ মন্ত্রণালয়ের
- ভিন্সের উইকেট নেওয়ার পরও সাকিবকে বোলিংয়ে না আনায় ক্ষোভে সমর্থকরা
- আইপিএল শেষে দুঃসংবাদ দিলেন মুস্তাফিজ
- পুঁজিবাজারে বড় সাত সিদ্ধান্ত: ডেরিভেটিভ লেনদেনের যুগে প্রবেশ, কমল বিও হিসাব ফি
- ছক্কার বদলে এক রান, আম্পায়ারকে একহাত নিলেন প্রীতি
- রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন ড. ইউনূস
- ঈদের আগে শিক্ষকদের মুখে হাসি, সুখবর দিল অর্থ মন্ত্রণালয়
- আইপিএলে সাকিবকে ছাড়িয়ে শীর্ষে মুস্তাফিজ, স্টার্কও পিছনে
- মহার্ঘ ভাতার পাশাপাশি চাকরিজীবীদের দু:সংবাদ দিল অর্থ উপদেষ্টা
- ডিএসই-ডিবিএ বৈঠকে পুঁজিবাজার চাঙ্গা করতে যুগান্তকারী প্রস্তাবনা
- শাহীনের আগুনে ভস্ম ইসলামাবাদ, ফাইনালে লাহোর
- শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ১৪টি কোম্পানি লাইসেন্স বাতিলেরউদ্যোগ
- সৌদি আরব ও বাংলাদেশে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা