ব্রেকিং নিউজ: দেশি কোচরা জাতীয় দলের জন্য যোগ্য না বললেন তামিম, উত্তরে কড়া জবাব দিলেন সালাউদ্দিন

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ হিসেবে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে, যার বিসিবির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে। এর পর নতুন কোচ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে এবং জাতীয় দলের প্রধান কোচ হিসেবে কোনো স্থানীয় কোচ নিয়োগের প্রস্তাবও উঠেছে। তবে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল তার মতামত দিয়েছেন যে, বাংলাদেশের কোনো কোচের জাতীয় দলের প্রধান কোচ হওয়ার মতো যোগ্যতা নেই।
তামিমের এই মন্তব্য নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে এবং তার প্রতিক্রিয়ায় জাতীয় দলের কোচ সালাউদ্দিন বলেছেন, তামিমের মতামত তার ব্যক্তিগত হলেও এটি পুরোপুরি ঠিক নয়। সালাউদ্দিন মনে করেন, স্থানীয় কোচদের মধ্যে অনেকেই যথেষ্ট দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, যা তাদের প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করার জন্য উপযুক্ত করে তোলে। তিনি আরও বলেন, দেশের কোচদের প্রতি আরও আস্থা ও সুযোগ দেওয়া উচিত, যাতে তারা নিজেদের উন্নত করতে পারেন এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভালোভাবে দল পরিচালনা করতে সক্ষম হন।
সালাউদ্দিন বলেন, "তামিম সঠিক কথা বলেছেন। জাতীয় দলে নতুন খেলোয়াড়রা যখন আসে, তখন আমরা কি মনে করি, তারা প্রস্তুত? খেলোয়াড়দের উন্নতির জন্য সময় প্রয়োজন। যদি তাদের প্রস্তুত হতে ৫ বছর লাগে, তাহলে কোচদেরও সময় দেওয়া উচিত।"
বিশ্বের বিভিন্ন ক্রিকেট বোর্ড তাদের সাবেক খেলোয়াড়দের কোচ হিসেবে নিয়োগের দিকে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। এর অন্যতম উদাহরণ হলো প্রতিবেশী ভারত, যারা গত কয়েক বছর ধরে তাদের নিজস্ব সাবেক খেলোয়াড়দের প্রধান কোচের দায়িত্ব দিয়েছে। ভারতীয় বোর্ড রাহুল দ্রাবিড়ের মতো কিংবদন্তি খেলোয়াড়কে জাতীয় দলের হেড কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়ে সফলতা পেয়েছে।
শ্রীলঙ্কাও সম্প্রতি একই পথে হেঁটেছে। তারা ক্রিস সিলভারউডের পরিবর্তে সাবেক ক্রিকেটার এবং কিংবদন্তি সনাৎ জয়াসুরিয়াকে প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। এই উদ্যোগগুলো দেখাচ্ছে যে অনেক দেশ তাদের অভ্যন্তরীণ কোচিং ট্যালেন্টকে কাজে লাগিয়ে সফল হওয়ার চেষ্টা করছে। এই নীতি তাদের ক্রিকেট কাঠামোতে সাবেক খেলোয়াড়দের অভিজ্ঞতা এবং বোঝাপড়াকে কাজে লাগানোর সুযোগ তৈরি করছে, যা দলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এ নিয়ে তামিমকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি বলেন, "আমার মনে হয়, এখন প্রধান কোচ হওয়ার মতো যোগ্য কেউ বাংলাদেশে নেই। তবে কিছু খেলোয়াড় সহকারী কোচ হতে পারেন, কিন্তু প্রধান কোচ হওয়ার জন্য তারা প্রস্তুত নন।"
তামিম দেশি কোচদের প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়ে বলেন, "বাংলাদেশ দলের কোচিং স্টাফে ৭০:৩০ অনুপাত থাকা উচিত। প্রধান কোচ একজন বিদেশি হতে পারেন এবং তার সঙ্গে আরও দুজন বিদেশি সহকারী কোচ থাকতে পারেন। বাকি ৭০ শতাংশ সহকারী কোচ অবশ্যই বাংলাদেশি হওয়া উচিত। এতে স্থানীয় কোচদের গড়ে তোলার সুযোগ হবে এবং একদিন তারা প্রধান কোচ হতে পারবেন।"
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- চলছে SSC বোর্ড চ্যালেঞ্জ ২০২৫: খাতা চ্যালেঞ্জ করবেন সবার আগে যেভাবে
- আর মাত্র ৪ দিন! এসএমএস করে SSC বোর্ড চ্যালেঞ্জ করবেন যেভাবে
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা: টস শেষ বাংলাদেশের একাদশে তিন পরিবর্তন
- চেলসি বনাম পিএসজি ফাইনাল: পরিসংখ্যান, লাইভ ম্যাচ ও ভবিষ্যদ্বাণী
- SSC 2025 বোর্ড চ্যালেঞ্জ ফল কবে প্রকাশ হবে? ভর্তি হবে কীভাবে?
- সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল: আজ বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচ লাইভ দেখবেন যেভাবে
- চেলসি বনাম পিএসজি ফলাফল: একতরফা লড়াইয়ে শেষ ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনাল
- বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ২য় টি-টোয়েন্টি ২০২৫: একাদশ ও সময়সূচি একনজরে
- চেলসি বনাম পিএসজি লাইভ ম্যাচ: বাংলাদেশ থেকে সরাসরি দেখার সহজ উপায়
- সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ: বাংলাদেশ বনাম ভুটান ম্যাচ, ৯০ মিনিটের খেলা শেষ
- বাংলাদেশ বনাম নেপাল: ২-০ গোলে প্রথমার্ধের খেলা শেষ
- পুঁজিবাজারে ৮ কোম্পানি ঘোষণা করলো বোর্ড সভার তারিখ
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা টি-২০: দুই দলের সম্ভাব্য একাদশ ও ম্যাচ সময়সূচী
- বাংলাদেশ বনাম নেপাল: আজ মাঠে নামছে দুই দল, জেনে নিন সময় সূচি
- ১ কোটি ৬৪ লাখ ৮৬ হাজার ৮৬টি শেয়ার কেনার ঘোষণা