ঢাকা, রবিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২

ডাবল সেঞ্চুরি করলো ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেটনিউজ
২০২৩ জুন ২১ ১২:৩৪:৫৯
ডাবল সেঞ্চুরি করলো ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর

বিদায় বলার আগে হয়তো এই দুইশর ঘরটা আরও সামনে এগোবে। অবশ্য তার পেছনে থাকা অখ্যাত কয়েকজনও তাকে টপকানোর আশায়। দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত তারা সফল হন কিনা। তবে ইউরোপ ছেড়ে সৌদিতে যাওয়া রোনালদোর জন্য এই অর্জনও কম কিসে। অন্তত ক্যারিয়ারের শেষ-লগ্নে এসে নিজের রেকর্ডটি আরেকটু নিরাপদে রেখে যেতে পারবেন।

সেরা পাঁচ কিংবা ছয়ে চেনা নাম কেবল দু’জন। এক রোনালদো, দুই রামোস। স্পেনের হয়ে বিশ্বকাপজয়ী এই ডিফেন্ডার দেশটির হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা ফুটবলার। তার নামের পাশে এখন ১৮০ ম্যাচ লেখা। মাঝের চারজনকে খুব বেশি লোকে চেনার কথাও না। দুইয়ে কুয়েতের মুতাওয়া। তিনি দেশের হয়ে খেলেন ১৯৬ ম্যাচ। আর তিনে থাকা মালয়েশিয়ার সিন অ্যান এক ম্যাচ কম খেলেছেন মুতাওয়ার চেয়ে। এরপর চার ও পাঁচে যথাক্রমে মিসরের হাসান এবং ওমানের মোবারক।

লাতিনে আবার লিওনেল মেসি সবার ওপরে। ১৭৫ ম্যাচ খেলে আর্জেন্টিনা ও কনমেবলে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। দুইয়ে আছেন ইকুয়েডরের হার্তাদো। তিনি খেলেছেন ১৬৮ ম্যাচ। আর তিনে উরুগুয়ের দিয়াগো গদিন। এখন পর্যন্ত ১৬১ ম্যাচে অংশ নিয়েছেন এই ডিফেন্ডার। আরেক দর্শকনন্দিত দেশ ব্রাজিলের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা ফুটবলার কাফু। সেলেকাওদের হয়ে ১৪২ ম্যাচে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।

জার্মানিতে শীর্ষে লোথার ম্যাথাউস। তিনি ১৫০টি ম্যাচে অংশ নেন। তবে এসব পরিসংখ্যানকে পাশ কাটিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে ক্রিশ্চিয়ানো। কাতার বিশ্বকাপে পর্তুগালের ব্যর্থতার পর কোচের চেয়ারে আসে পরিবর্তন। ইউরো জেতানো কোচ সান্তোসকে মাইনাস করে রবের্তো মার্টিনেজকে দায়িত্ব দেয়া হয়। তিনি কোচ হয়ে আসার পর রোনালদোকে গুরুত্ব দেন। অথচ সান্তোস বিশ্বকাপেও তাকে সাইড বেঞ্চে বসিয়ে রেখেছিলেন।

বয়স ৩৮, এখনও পর্তুগালের মতো দলের দলনেতা, আক্রমণভাগের অন্যতম সারথি। অবসর নিয়ে সেভাবে কিছুই বলছেন না। ২০২৪ সালে ইউরো। হয়তো সেই মঞ্চেও দেখা যাবে সিআর সেভেনকে। আর সেটা হতে পারে তার জাতীয় দলের হয়ে শেষ আসর। যদি সেখানে রঙিন কিছু করতে পারেন তাহলে হয়তো সব আক্ষেপ শেষ হয়ে যাবে নিমেষেই।

পাঠকের মতামত:

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ