বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং কোচ জেমি সিডন্স, দেখেনিন সিডন্সের ভালো করার সম্ভাবনা কতটুকু

তবে এসব সমালোচনা তো মাত্র দিন কয়েক আগে থেকে হচ্ছে। তবে গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে কোচিং প্যানেল নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার মুখোমুখি বিসিবি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাথে মানিয়ে নিতে পারবে এমন কোচ যেন খুজেই পাচ্ছে না তারা। যদিও বর্তমানের এ ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের যুগে লম্বা পরিসরে কাজ করতে আগ্রহী কোচ খুব কম পাওয়া যায়।
তবে এবার টাইগারদের সাবেক কোচ জেমি সিডন্স আবার যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাথে। বাংলাদেশের অনেক সোনালী জয়ের সাক্ষী এবং কারিগর মাহমুদউল্লাহ তামিম সাকিব এবং মুশফিকুর রহিমরা তার হাতে গড়া। বিসিবি থেকে শুরু করে সবার প্রত্যাশা এবারও বাংলাদেশ ক্রিকেটকে কিছু ধারাবাহিক পারফর্মার তৈরি করে দিবেন সিডন্স।
২০০৭ সাল থেকে ২০১১ পর্যন্ত চার বছর টাইগারদের প্রধান কোচের দায়িত্বে ছিলেন জেমি সিডন্স। সম্ভবত কোচ আশ্যাওয়াল প্রিন্সের স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন তিনি। জেমি সিডন্সের দলে যোগ দেওয়ার খবর টা নিশ্চয়ই বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য ভালো। তবে বিসিবির কোচ নির্বাচন প্রক্রিয়া টি যথেষ্ট প্রশ্নবিদ্ধ। জেমি সিডন্স বিগত প্রায় ১০ বছর ধরে কোনো আন্তর্জাতিক দলে কোচিং করেননি। দেড় বছর আগে অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রথম শ্রেণীর দলের কোচ হিসেবে কাজ করছিলেন। তাহলে শীর্ষ পর্যায়ের ক্রিকেট থেকে এত বছর বাইরে থাকা সিডন্স সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে কিছু দিতে পারবে তো।
যদিও বিসিবি থেকে এখনো নিশ্চিত করা হয়নি সিডন্স কোথায় কাজ করবে। সিডন্স কে হয়তোবা প্রথম কিছুদিন এইচপির দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে পারফর্মেন্স ভালো থাকলে পরবর্তীতে জাতীয় দলের সাথে যোগ দেবেন তিনি।
বাংলাদেশ কাজ করার ব্যাপারে একটি ভিডিও বার্তায় সিডন্স বলেন"বাংলাদেশের তরুণ প্রতিভাদের নিয়ে কাজ করব বলে আশা করছি। সেখানকার জাতীয় দলের মধ্যে জুনিয়র ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এ কাজ করব। এই কাজটা আমার খুব পছন্দের তরুণ ক্রিকেটারদের খেলায় উন্নতি আনতে সাহায্য করা"। দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ অ্যাশওয়াল প্রিন্সকে যখন টাইগারদের ব্যাটিং কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছিল তখন তাকে নিয়েও বিস্তর সুনাম এবং আলোচনা হয়।
তবে সেগুলো শুধু আলোচনা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ ছিল অ্যাশওয়াল প্রিন্সকে দ্বারা তেমন কোনো উপকারেই পায়নি ক্রিকেটাররা। এত প্রত্যাশার পর সিডন্সের ক্ষেত্রে আবার যদি একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে? তবে জেমি সিডন্সের অভিজ্ঞতা এবং বাংলাদেশে তার পূর্ব সাফল্য বিসিবিকে যথেষ্ট আশাবাদী করছে। তবে শেষ পর্যন্ত সিডন্স বাংলাদেশ তার দ্বিতীয় মেয়াদে কতটুকু সফল হবে সে প্রশ্ন সময়ের কাছেই তোলা থাক।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- শেয়ারবাজারে কারসাজির চক্র: দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দামে অস্বাভাবিক উল্লম্ফন
- ৩ কোম্পানির কারখানায় ঝুলছে তালা, ক্ষোভ বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের
- ৮ প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ ঘোষণা, ছয় কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা খেলো ধাক্কা
- শেয়ারবাজার স্থিতিশীলতায় আইসিবির বিশেষ তহবিল থাকবে ২০৩২ সাল পর্যন্ত
- শেষ হলো বাংলাদেশ বনাম অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্সের বাঁচা মরার ম্যাচ
- রপ্তানি আয়ের ৮ হাজার কোটি টাকা গায়েব: কেয়া গ্রুপ ও চার ব্যাংককে তলব
- এশিয়া কাপ ২০২৫: তিন ওপেনার নিয়ে বাংলাদেশের চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা
- ভারত বনাম বাংলাদেশ : ৯০ মিনিটের খেলা শেষ, জেনে নিন ফলাফল
- ভারত বনাম বাংলাদেশ: গোল, গোল, ৮০ মিনিটের খেলা শেষ
- বদলে গেল ফোনের ডায়াল প্যাড, জানুন আসল কারণ ও আগের অবস্থায় ফেরানোর উপায়
- শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচটি প্রতিষ্ঠান বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা
- বীমা খাতে সুবাতাস, দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১৯ কোম্পানির মুনাফায় উল্লম্ফন
- বদলে গেল আপনার ফোনের ডায়াল প্যাড, আতঙ্ক নয় সমাধান আছে, জেনে নিন
- এশিয়া কাপ 2025 : বাংলাদেশের চুড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা করলো বিসিবি
- গুজব না সত্য: যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা হাসিনার পদত্যাগপত্র খুঁজে পায়নি