ভারতকে কঠিন বার্তা দিল জিম্বাবুয়ে

বাংলাদেশকে দুই ফরম্যাটেই সিরিজে হারিয়ে যেন এখন আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে রয়েছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটাররা। এবার সামনে ভারত। ঘরের মাঠে ভারতকেও সিরিজ হারানোর হুমকি দিয়ে রাখলো স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে ব্যাটার ইনোসেন্ট কাইয়া। জানিয়ে দিলেন, ভারতের বিপক্ষেও আগ্রাসী ক্রিকেট খেলতে চান তারা।
ইনোসেন্ট কাইয়ার দাবি, বাংলাদেশের পর ভারতকেও ২-১ ব্যবধানে হারাবেন তারা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলার জন্য শিখর ধাওয়ানের নেতৃত্বাধীন ভারত এখন জিম্বাবুয়েতে অবস্থান করছেন। দলটির কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ভিভিএস লক্ষ্মণ।
তিনটি এক দিনের ম্যাচের সিরিজটি শুরু হবে ১৮ অগস্ট। অধিনায়ক লোকেশ রাহুল এবং স্পিনার কুলদীপ যাদব রোববার রওনা হয়েছেন। অধিনায়ক শিখর ধাওয়াসহ বাকি ক্রিকেটাররা আগেই পৌঁছে যান। তারা হারারেতে পৌঁছনোর কিছুক্ষণ পরেই আক্রমণাত্মক ক্রিকেটার খেলার হুঙ্কার দিলেন ইনোসেন্ট কাইয়া।
ওপেনার কাইয়া শুধু ব্যাটারই নন, লেগ স্পিনও করতে পারেন। এখনও পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের হয়ে খেলেছেন ৬টি এক দিনের ম্যাচ এবং আটটি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক। তিনিই হুঁশিয়ারি দিলেন শিখর ধাওয়ানদের। কাইয়া বলেন, ‘আমরা ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতব। ভারতকে হারাতে পারব বলেই মনে হচ্ছে। আমি সিরিজের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হতে চাই। একাধিক শতরান করতে চাই। এই সিরিজে আমার পরিকল্পনা খুব সাধারণ। নিজের লক্ষ্য ঠিক করে নিয়েছি।’
বাংলাদেশকে একদিনের এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। ২০১৫ সালে আয়ারল্যান্ডকে ২-১ ব্যবধানে হারানোর পর এই প্রথম দেশের মাঠে কোনও সিরিজ জিতেছে আফ্রিকার দেশটি। সিরিজে বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি সেঞ্চুরিও করেন তিনি। প্রথম ওয়ানডেতে খেলেন ১১০ রানের ইনিংস। পরের দুই ম্যাচের একটিতে করেন ৭ এবং অন্যটিতে করেন ১০ রান।
আত্মবিশ্বাসী কাইয়া মনে করছেন ভারত শক্তিশালী দল হলেও হারানো অসম্ভব নয়। তিনি বলেন, ‘এটা শুধু ভাল বোলিং, ব্যাটিং বা ফিল্ডিং করার বিষয় নয়। এটা মানসিকতার ব্যাপার। কোচ ডেভ হটন আমাদের সবসময় ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার কথা বলেন। আমরা ঠিক সেটাই করছি এখন। আমরা এখন শট খেলতে একটুও ভয় পাই না। মানসিকতার পরিবর্তন আমাদের খেলাও বদলে দিয়েছে। তাই এখন জয় পাওয়া আমাদের জন্য খুব বড় বিষয় নয়।’
উল্লেখ্য, ছয় বছর পর জিম্বাবুয়ে সফরে গেলো ভারতীয় ক্রিকেট দল। ২০০১ সালের পর জিম্বাবুয়ের কাছে কখনও হারেনি ভারত। ২০১৩, ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে একদিনের সিরিজের সব ম্যাচেই জয় পায় ভারত। এ ছাড়াও দু’টি টি-টোয়েন্টি সিরিজ এবং একটি টেস্ট ম্যাচও জিতেছে ভারতীয়রা।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- শেয়ারবাজারে কারসাজির চক্র: দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দামে অস্বাভাবিক উল্লম্ফন
- ৩ কোম্পানির কারখানায় ঝুলছে তালা, ক্ষোভ বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের
- ৮ প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ ঘোষণা, ছয় কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা খেলো ধাক্কা
- শেয়ারবাজার স্থিতিশীলতায় আইসিবির বিশেষ তহবিল থাকবে ২০৩২ সাল পর্যন্ত
- রপ্তানি আয়ের ৮ হাজার কোটি টাকা গায়েব: কেয়া গ্রুপ ও চার ব্যাংককে তলব
- এশিয়া কাপ ২০২৫: তিন ওপেনার নিয়ে বাংলাদেশের চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা
- শেষ হলো বাংলাদেশ বনাম অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্সের বাঁচা মরার ম্যাচ
- ভারত বনাম বাংলাদেশ : ৯০ মিনিটের খেলা শেষ, জেনে নিন ফলাফল
- ভারত বনাম বাংলাদেশ: গোল, গোল, ৮০ মিনিটের খেলা শেষ
- বদলে গেল ফোনের ডায়াল প্যাড, জানুন আসল কারণ ও আগের অবস্থায় ফেরানোর উপায়
- শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচটি প্রতিষ্ঠান বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা
- বদলে গেল আপনার ফোনের ডায়াল প্যাড, আতঙ্ক নয় সমাধান আছে, জেনে নিন
- বীমা খাতে সুবাতাস, দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১৯ কোম্পানির মুনাফায় উল্লম্ফন
- গুজব না সত্য: যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা হাসিনার পদত্যাগপত্র খুঁজে পায়নি
- এশিয়া কাপ 2025 : বাংলাদেশের চুড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা করলো বিসিবি