মারা গেলেন বাংলাদেশে দলের কোচ

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক প্রধান কোচ ও ঢাকা আবাহনী লিমিটেডের সাবেক প্রধান কোচ জর্জ কোটান আর বেঁচে নেই। হাঙ্গেরির জর্জ কোটান ২০০০ সালে ঢাকার হয়ে প্রথমবারের মতো লাল-সবুজ জার্সিধারীদের দায়িত্ব নেন। তার কোচিংয়ে বাংলাদেশ ২০০৩ সালে তাদের প্রথম এবং একমাত্র সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা জিতেছিল।
বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ৭৬ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন টাইগারদের সাবেক এই কোচ। বাংলাদেশের প্রতি জর্জ কোটান প্রবল আকর্ষণ ছিল। সাবেক এই কোচও বিভিন্ন সময়ে দেশের প্রতি তার গভীর মমতার কথা জানতেন।
বাংলাদেশি ফুটবলের সঙ্গে জর্জ কোটান সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। কোটান ২০০৩ সালে একমাত্র SAFF চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল শিরোপা জিতেছিল। ওই বছরই মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় দলের দায়িত্ব ছেড়ে ক্রীড়া পরিষদের দায়িত্ব নেন। হাঙ্গেরিয়ান-অস্ট্রিয়ান কোচ দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্লাবকে ফেডারেশন কাপের শিরোপা এনে দেন। জর্জ কোটান ২০০৯-১০ সালে পাকিস্তান ফুটবল দলের দায়িত্বও নিয়েছিলেন।
জর্জ কোটান ২০১৪ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। অবহানীর দায়িত্বে তিনি ঢাকায় ফিরে আসেন। কয়েকদিন পর তিনি দেশে চলে যান। তিনি স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন এবং ২০১৬ সাল পর্যন্ত আবাহনীতে কাজ করেন।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- শেয়ারবাজারে কারসাজির চক্র: দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দামে অস্বাভাবিক উল্লম্ফন
- শেষ হলো মেলবোর্ন স্টার্স বনাম বাংলাদেশের মধ্যকার রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ
- এশিয়া কাপ ২০২৫: বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের স্কোয়াড জায়গা পেলেন যারা
- ৩ কোম্পানির কারখানায় ঝুলছে তালা, ক্ষোভ বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের
- এশিয়া কাপ ২০২৫: তিন ওপেনার নিয়ে বাংলাদেশের চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা
- ভারত বনাম বাংলাদেশ : ৯০ মিনিটের খেলা শেষ, জেনে নিন ফলাফল
- রপ্তানি আয়ের ৮ হাজার কোটি টাকা গায়েব: কেয়া গ্রুপ ও চার ব্যাংককে তলব
- বদলে গেল ফোনের ডায়াল প্যাড, জানুন আসল কারণ ও আগের অবস্থায় ফেরানোর উপায়
- ভারত বনাম বাংলাদেশ: গোল, গোল, ৮০ মিনিটের খেলা শেষ
- বদলে গেল আপনার ফোনের ডায়াল প্যাড, আতঙ্ক নয় সমাধান আছে, জেনে নিন
- এশিয়া কাপ ২০২৫: বড় চমক, বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের স্কোয়াড চূড়ান্ত
- ‘ক্ষমতা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি’—ড. ইউনূস
- মালয়েশিয়া প্রবাস: যেভাবে আবেদন করবেন সম্পূর্ণ বিনা খরচে
- ভারত বনাম বাংলাদেশ: প্রথমার্ধের খেলা শেষ, জানুন সর্বশেষ ফলাফল
- গুজব না সত্য: যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা হাসিনার পদত্যাগপত্র খুঁজে পায়নি