‘বাংলাদেশ টাইগার’ দলে কারা সুযোগ পাবে আজ জানিয়ে দিলো বিসিবি

বাংলাদেশ টাইগার এর কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্ব পড়েছে কাজী ইনাম ও আরেক বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজনের কাঁধে। মূলত জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া, চোটে পড়া কিংবা ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করাদের সুযোগ মিলবে এই স্কোয়াডে। কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে দেশি কোচদের মাধ্যমে, সাবেক ক্রিকেটারদের কাজে লাগানোর সুযোগ হিসেবেও দেখছে বিসিবি।
আজ (১৬ জুন) বিকেলে বিসিবির একাডেমি প্রাঙ্গনে সংবাদ মাধ্যমকে কাজী ইনাম আহমেদ বলেন, ‘ আমরা আমাদের লোকাল কোচিং স্টাফদের নিয়োগ দিতে চাই। আপনি দেখেন জাতীয় দলের অনেক অবসর নেওয়া ক্রিকেটার কিন্তু আছে যারা এখনকার যেসব টুর্নামেন্ট হয় বিপিএল, ডিপিএল সহ ঘরোয়া লিগগুলোতে কাজ করছে। আমরা যদি তাদের উৎসাহ দেই তাহলে তারাও উন্নতি করতে পারবে। এই জায়গাটায় আমরা সাবেক জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের নিয়োজিত করতে চাই।’
‘যেসব খেলোয়াড় নিব তারা ঘরোয়া লিগে নিয়মিত পারফর্ম করে এমন। তাদেরকে সুযোগ দেওয়া হবে যেন সেরা সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত হয়। অনেক সময় তারা এ ধরণের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। আমাদের অনেক সময় সুযোগ-সুবিধার ঘাটতি থাকে। উদাহরণ হিসেবে মাননীয় বোর্ড সভাপতি যেটা বললেন দেখা যাচ্ছে কোন খেলোয়াড় জাতীয় দলের বাইরে কিন্তু সে সুযোগ-সুবিধা নিতে পারছেনা।’
‘ধরেন ইমরুল কায়েসের মত ক্রিকেটার যে অনেক সময় জাতীয় দলে খেলেছে, আবার অনেক সময়ই জাতীয় দলে নেই। আমরা নিশ্চিত করতে চাই এ ধরণের ক্রিকেটাররাও জাতীয় দলের মত সুযোগ সুবিধা পাবে।’
বাংলাদেশ টাইগারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ থাকবে জাতীয় দলের তিন ফরম্যাটের অধিয়ানায়কদের। তাদের পরামর্শ আমলে নিয়েই কার্যক্রম পরিচালনা করতে চায় বিসিবি। এমনকি তাদের চাহিদা মোতাবেক খেলোয়াড় জাতীয় দলে সরবরাহের পরিকল্পনাও আছে দেশের ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থার।
কাজী ইনাম আহমেদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য থাকবে জাতীয় দলের তিনজন অধিনায়ককে এখানে যুক্ত করা। ইতোমধ্যে আমার সাথে তামিম, মুমিনুল ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সাথে কথা হয়েছে। তারা এ বিষয়ে বেশ সচেতন, যখন বিষয়টা বোর্ড সভাপতির সাথে আলাপ আলোচনা করা হয়েছে তখনই তারা এটার সাথে জড়িত ছিল। তারা খুবই রোমাঞ্চিত ও খুশি, তারা বেশ কিছু ভালো পরামর্শও দিয়েছে।’
‘সুতরাং তারাই লক্ষ্য বিবেচনায় নিয়ে আমাদের কাছে চাহিদার কথা জানাবে। আমাদের সাদা বলের ফরম্যাটে ৬-৭ নম্বরের জন্য হিটার এখনো পাইনি। আমাদের লক্ষ্য থাকবে বছরজুড়ে পরিচালিত এই কার্যক্রম থেকে এ ধরণের বিশেষ জায়গাগুলোর জন্য ক্রিকেটার বের করে আনা।’
প্রয়োজনে ঢাকার বাইরে সিলেট, চট্টগ্রামেও চলবে সারাবছরের এই কার্যক্রম, ট্রেনিং ক্যাম্প। স্কোয়াডে ক্রিকেটারের সংখ্যা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সেটি ১৬-২০ জনের মধ্যে থাকবে এমন আভাসই দিলেন কাজী ইনাম আহমেদ। খেলোয়াড়দের চোট কাটিয়ে ফেরা জন্য সর্বোচ্চ সেরা মানের মেডিকেল সেবা নিশ্চিত করা হবে এই প্রোগ্রামে।
তিনি বলেন, ‘আগেই যেটা বললাম খেলোয়াড়দের ইনজুরি হতে পারে। তাদের জন্য বেশ ভালো মানের একটা মেডিকেল বিভাগ রাখা হবে। যেমন শফিউল ইসলাম অনেকদিন ধরে জাতীয় দলের বাইরে, তার ইনজুরি থেকে সেরে উঠতে সময় লাগবে। এমন ক্রিকেটারদেরও দেখভাল করা হবে।’
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা: প্রথম টেস্ট প্রথম দিনেই বাংলাদেশ ৪ রেকর্ড
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা: বৃষ্টির কারণে বন্ধ ম্যাচ
- বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ নিরাপদ ব্যাংকের তালিকা প্রকাশ
- মারা গেলেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মোস্তফা মোহসীন মন্টু
- শেখ হাসিনা যাকে প্রধানমন্ত্রী করতে চেয়েছিলেন, জানালেন অলি
- মারা গেলেন ভারতের উদিয়মান তারকা ক্রিকেটার
- বিসিবিতে প্রধান কোচ হয়ে ফিরলেন হান্নান সরকার
- আজ ৮ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা, থাকুন সতর্ক
- আ. লীগের কার্যক্রম স্থগিত, নিষিদ্ধ করা হয়নি: ড. ইউনূস
- ৬০ কোম্পানির কাছে মূলধন রোডম্যাপ চাইল বিএসইসি
- সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে আদালতের নিষেধাজ্ঞা: নাম প্রকাশ
- আজকের সৌদি রিয়াল রেট (১৪ জুন ২০২৫)
- করোনা সংক্রমণ: স্কুল বন্ধ নাকি চলবে, সিদ্ধান্ত জানালো মাউশি
- সোনার দামে বড় পতনের শঙ্কা, আসছে বড় পরিবর্তন
- ত্রয়োদশ নির্বাচনে বিএনপি ১০০ আসনও পাবে না