
MD. Razib Ali
Senior Reporter
“গণপ্রস্রাব” বলেই ভাইরাল দুদু, নেটপাড়ায় হাসির বন্যা

গণপ্রস্রাব কর্মসূচি’ নিয়ে বিতর্কে সরগরম রাজনীতি: সামাজিক মাধ্যমে হাস্যরসের ঝড়
নিজস্ব প্রতিবেদক: বিএনপির প্রবীণ নেতা শামসুজ্জামান দুদুর সাম্প্রতিক বক্তব্য ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে শুরু হয়েছে তীব্র আলোচনা এবং ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ। ‘গণপ্রস্রাব কর্মসূচি’ প্রসঙ্গে করা কিছু মন্তব্য ইতোমধ্যে ভাইরাল হয়েছে, যা রাজনৈতিক আলোচনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-র উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্যসংগঠক সারজিস আলম তার ফেসবুক মন্তব্যে লেখেন,
“এত কিছু না করে বিগত ১৬ বছরে দুদু ভাই একটা গণপ্রস্রাব কর্মসূচির ডাক দিলেই পারতো!”
তার এই ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তাঁর মন্তব্যের সূত্র ধরে আরও একটি টিপ্পনি উঠে আসে যেখানে লেখা হয়,
“যদি বিএনপি কর্মীরা একসাথে প্রস্রাব করে, তাহলে সেই প্রস্রাবের তোড়ে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বে।”
এই বক্তব্যটিও সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার হতে থাকে বিভিন্ন ব্যঙ্গচিত্র ও ট্রলসহ। পরবর্তীতে সারজিস আলম আবারও লেখেন,
“ঢাকায় মুষলধারে যেটা হচ্ছে সেটা বৃষ্টি নাকি দুদু ভাইয়ের দেওয়া কর্মসূচি? Confused!”
এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে হাস্যরসের ঝড় ওঠে টুইটার ও ফেসবুকে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ধরনের শব্দচয়ন এবং প্রতিক্রিয়া দেশের রাজনৈতিক ভাষাকে একটি ভিন্ন, কখনও কখনও অস্বস্তিকর, আবার কখনও রসিকতার জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। যদিও অনেকেই বিষয়টিকে তাচ্ছিল্যের চোখে দেখছেন, তবে এর মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সংস্কৃতির বর্তমান ধারা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। সাধারণ জনগণের একাংশ বলছে, নেতারা যখন বাস্তব সমস্যা নিয়ে কার্যকর কোনো বক্তব্য না দিয়ে বিতর্কিত ও নাটকীয় ভাষা ব্যবহার করেন, তখন জনগণ তাদের মতপ্রকাশ করে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপের মাধ্যমে। এই ‘গণপ্রস্রাব কর্মসূচি’ বিতর্ক প্রমাণ করেছে যে রাজনৈতিক বক্তব্য কেবল বক্তৃতার মঞ্চে সীমাবদ্ধ থাকে না, তা সামাজিক মাধ্যম হয়ে ছড়িয়ে পড়ে জনসাধারণের মুখেও, বদলে দেয় আলোচনার গতিপথ।
FAQ (প্রশ্নোত্তর):
প্রশ্ন: “গণপ্রস্রাব” মন্তব্যটি কে করেছেন এবং কেন তা ভাইরাল?
উত্তর: বিএনপির নেতা শামসুজ্জামান দুদু এক বক্তব্যে ‘গণপ্রস্রাব কর্মসূচি’ শব্দ ব্যবহার করেন, যা সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক হাস্যরস ও ট্রলের জন্ম দেয়।
প্রশ্ন: সামাজিক মাধ্যমে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে?
উত্তর: ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ট্রল, ব্যঙ্গচিত্র ও মিমে ভরে যায়। অনেকেই কটাক্ষ করে বিভিন্ন ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করেন।
প্রশ্ন: রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা কী বলছেন এই ঘটনা নিয়ে?
উত্তর: বিশ্লেষকরা বলছেন, এমন ভাষার ব্যবহার রাজনীতিকে হাস্যকর করে তোলে এবং নাগরিকদের রাজনৈতিক আস্থায় প্রভাব ফেলে।
মো: রাজিব আলী/
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- এসএসসি-এইচএসসির বোর্ডসেরা শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন ২৫ হাজার টাকা পুরস্কার
- আজ বাংলাদেশের বাজারে১৮, ২১ ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপা দাম
- ইরান-যুক্তরাষ্ট্র শান্তির আলোয় তেলের দর ৪% কমেছে
- বিএনপির ৪ নেতার পদত্যাগ: সামনে এলো আসল কারণ
- স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে কমছে, কারণ জানেন কি?
- ফুটবলে বাংলাদেশের নতুন ইতিহাস: ২৮-০ গোলের বড় জয় দেখল বিশ্ব
- মুস্তাফিজকে পরের ম্যাচে রাখার কারণ জানালেন দিল্লি অধিনায়ক
- শেয়ারবাজার নিয়ে খেলা বন্ধে কঠোর শাস্তির দাবি
- শেয়ারবাজারে আস্থা ফিরাতে পাঁচ সদস্যের দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ চাই
- শেয়ারবাজারের ঝুঁকি নিয়ে গভর্নর সতর্ক, জানিয়ে দিলেন বিনিয়োগকারীদের
- দিল্লি ক্যাপিটালস ও গুজরাট টাইটানস: টস শেষ, জানুন একাদশে মুস্তাফিজের অবস্থান
- শেয়ারবাজারে নাটকীয় দিন: একই শ্রেণির শেয়ার দুই চরমে
- গুজরাটের বড় জয়, দিল্লির অধিনায়কের অনাকাঙ্ক্ষিত প্রতিক্রিয়া
- দেশের সোনার বাজার অস্থির: ১৮, ২১, ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার মূল্য তালিকা
- আজকের সৌদি রিয়াল রেট (১৪ মে ২০২৫)