শেষ মূহুর্তের উত্তেজনায় শেষ হলো পিএসজি ও অলিম্পিক লিওঁর মধ্যকার ম্যাচ, দেখেনিন ফলাফল

মেসি এবং গোলদের মধ্যে বার পোস্ট থাকা সত্ত্বেও, পিএসজি জয় আটকাতে পারেনি। নেইমার জুনিয়র এবং মাউরো ইকার্ডির গোল প্যারিসিয়ানদের অলিম্পিক লিওনের বিরুদ্ধে ২-১ গোলে জয় এনে দেয়। আর্জেন্টিনার ফরোয়ার্ড ইকার্দি ম্যাচের শেষ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন।
ম্যাচটিতে গোল পাওয়া ছাড়া সবই করেছেন মেসি। বিশেষ করে প্রথমার্ধে লিওনেল রক্ষণভাগকে রীতিমতো নাচিয়েছেন আর্জেন্টাইন জাদুকর। কিন্তু কখনও ডিফেন্ডার জেসন ডেনায়ার, আবার কখনও অ্যান্থনি লোপেজ দুর্দান্ত ক্ষিপ্রতায় ঠেকিয়ে দেন মেসির প্রচেষ্টা। যার ফলে গোলবঞ্চিতই থাকতে হয় মেসিকে।
ম্যাচের ৩২ মিনিটের সময় নেইমারের ব্যাক হিল থেকে দারুণ জায়গায় বল পেয়ে যান মেসি। জায়গা করে দূরের পোস্টে শট নেন তিনি। আগেই ঝাঁপ দেয়া লোপেজ শেষ মুহূর্তে পায়ের আলতো টোকায় কর্নান কিকের বিনিময়ে বাঁচিয়ে দেন সেই শট। এর আগে ম্যাচের শুরুর দিকে মেসির শট ব্লক করেন ডেনায়ার।
কিন্তু ৩৭তম মিনিটে লোপেজ বা ডেনায়ারের কিছুই করার ছিলো না। ডি-বক্সের বাইরে ফাউলের শিকার হন নেইমার, ফ্রি কিক পায় পিএসজি। প্রায় ৩০ গজ দূর থেকে নেয়া ফ্রি কিকে মানব দেয়ালকে পরাস্ত করার পাশাপাশি লোপেজকেও হার মানান মেসি। কিন্তু সেই শট প্রতিহত হয় ক্রসবার ও পোস্টের সংযোগস্থলে। ফলে হাতছাড়া হয় সুবর্ণ সুযোগ।
পিএসজির আধিপত্য থাকলেও গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয় ম্যাচের প্রথমার্ধ। দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে উল্টো প্রথম গোল করে বসে লিওন। পাল্টা আক্রমণে উঠে একাম্বির পাস ধরে জিয়ানলুইজি ডনারুম্মাকে বোকা বানিয়ে দলকে এগিয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার লুকাস পাকুয়েতা। তবে লিড বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি তারা।
প্রথম গোল করার মিনিট দশেকের মধ্যে ডি-বক্সের মধ্যে নেইমারকে ফেলে দেন লিওন ডিফেন্ডার মালো গুস্তো। দলে এমবাপে-মেসির মতো নিয়মিত পেনাল্টি টেকাররা থাকলেও, শট নিতে দেয়া হয় নেইমারকেই। স্পট কিক থেকে ম্যাচে সমতা ফেরাতে কোনো ভুল করেননি ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার।
দলকে এগিয়ে দেয়ার দারুণ সুযোগ পেয়েছিলেন মেসি। ম্যাচের ৭৪ মিনিটের সময় নেইমারের সঙ্গে ওয়ান-টু-ওয়ান করে এগিয়ে গিয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন তিনি। পরের মিনিটেই তাকে উঠিয়ে নেন পিএসজি কোচ মাউরিসিও পচেত্তিনো। এ সিদ্ধান্ত মনঃপুত ছিলো না মেসির, যা বোঝা যাচ্ছিলো তার অভিব্যক্তিতে।
মেসিকে তুলে নেয়ার খানিক পর আরেক আর্জেন্টাইন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ার জায়গায় তারই স্বদেশি ইকার্দিকে নামান পচেত্তিনো। ম্যাচের অতিরিক্ত যোগ করা সময়ে সেই ইকার্দিই করেন জয়সূচক গোল। কাইলিয়ান এমবাপের দারুণ ক্রসে নিখুঁত হেডে পিএসজিকে ম্যাচ জিতিয়ে দেন ইকার্দি।
এ জয়ের পর শীর্ষস্থান আরও সুসংহত হয়েছে পিএসজির। এখনও পর্যন্ত খেলা ছয় ম্যাচে পূর্ণ ১৮ পয়েন্ট পেয়েছে তারা। সমান ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ৯ নম্বরে অবস্থান করছে লিওন।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- জামায়াত, বিএনপি, এনসিপি অনড়, সত্যি হতে চলেছে সেনা প্রধানের ভবিষ্যদ্বাণী
- বিক্রেতা সংকট: সর্বোচ্চ দরবৃদ্ধি পেয়ে হল্টেড ৮ কোম্পানি
- চমক দেখালো ‘বি’ ক্যাটাগরির শেয়ার
- বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিএসইর গুরুত্বপূর্ণ সতর্কবার্তা
- বিনিয়োগকারীদের চাহিদার শীর্ষে ৮ কোম্পানির শেয়ার
- বিক্রেতা সংকটে হল্টেড পাঁচ কোম্পানি, জানুন আর্থিক অবস্থা
- বিনিয়োগকারীদের চাহিদার শীর্ষে ৫ কোম্পানির শেয়ার
- উপদেষ্টা আসিফের বাবা বিল্লাল মাস্টারকে গ্রেপ্তার করা হোক, সবকিছু বেরিয়ে যাবে
- নির্বাচন নিয়ে সেনাবাহিনী প্রধানের কড়া বার্তা
- ১৯তম শিক্ষক নিবন্ধনে যুগান্তকারী পরিবর্তন, বয়সেও আসছে ছাড়
- বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ, জানুন সময়সূচি
- আজ বাংলাদেশে ১৮, ২১ ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার মূল্য
- আজকের খেলার সূচি:টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি ওঅস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা
- সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ: বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কখন কোথায় ও লাইভ দেখার উপায়
- বিপিএল ফিক্সিংয়ের চাঞ্চল্যকর তথ্য:এক ম্যাচ হারলে ৪০০ কোটি