ব্রেকিং নিউজ: বাংলাদেশের জৈব সুরক্ষা বলয় নিয়ে অবাক করার মত কথা বললেন বেনেট

এ ছাড়া চলতি বছর মার্চে হ্যামিল্টন এবং নেপিয়ারে মাহিমুদউল্লাহ রিয়াদ বাহিনীর সাথে ২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচও খেলেছেন হামিশ বেনেট। তার মানে ৪ মাস আগেও তিনি খেলেছেন টাইগারদের বিপক্ষে।
তবে এ কিউই অলরাউন্ডার বাংলাদেশে খেলতে এসেছেন দীর্ঘ ১১ বছর পর। ২০১০ সালে ড্যানিয়েল ভেট্টোরির নেতৃত্বে বাংলাদেশে এসে ‘বাংলাওয়াশ’ হয়েছিল কিউই বাহিনী। সেই দলে ছিলেন হামিশ বেনেট। দুটি ম্যাচও খেলেছিলেন ওই সফরে।
দীর্ঘ প্রায় একযুগ পর আবার ঢাকায় এসেছেন। তাও করোনার মধ্যে। এসেই রুম কোয়ারেন্টাইনে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের কোয়ারেন্টাইনকালীন সময়টা ভালই লাগছে তার।
হামিশ মনে করেন, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড কোয়ারেন্টাইনে থাকার সময়েও তাদের দেখভালটা ভালই করছে। তাই মুখে এমন কথা, ‘ঢাকায় পা রাখার পর থেকে বাংলাদেশ আমাদের ভালই দেখভাল করেছে। টিম হোটেলে আইসোলেশনের সময়টা আমরা নিরাপদেই আছি। ঢাকা পৌঁছানোর পর আমাদের কোভিড টেস্ট করানো হয়েছে। আমরা সবাই নেগেটিভ।’
এ বছর দেশের বাইরে এটাই তার প্রথম জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকা। অনুভুতিটা কেমন? হামিশের ব্যাখ্যা, ‘দেশের বাইরে চলতি বছর এটাই আমার প্রথম জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকা। এর আগে আমার নিজ বাসায় লেভেল ফোর লকডাউনে ছিলাম।’
তার সাথে বাংলাদেশে এসে টিম হোটেলে বাবলে থাকার তুলনা করে হামিশ বলেন, ‘এবার আমরা যে টিম হোটেলে জৈব সুরক্ষা বলয়ে আছি, সেটা অনেক বেশি পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন এবং হৈ চৈ অনেক কম। আমি খুব উপভোগ করছি এবং এমন উপভোগ্য জৈব সুরক্ষা বলয় ব্যবস্থা করার জন্য বিসিবিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমি।’
কোয়ারেন্টাইনে হোটেল কক্ষে কী করে কাটছে সময়? হামিশের জবাব, ‘আমি আমার সিভিটা আপডেট করছি। টিভিতে টেস্ট ম্যাচ দেখছি। যা এখানকার সময় দুপুর আড়াইটায় শুরু হয়েছে। এছাড়া টিভিতে ছবিও দেখছি। যা বেশ মজার।’
১১ বছর আগে বাংলাদেশে খেলে যাবার স্মৃতিচারণ করে হামিশ বেনেট বলেন, ‘আমার এখনো মনে আছে, তখন খুব গরম ছিল। সেটা ছিল ২০১১’র বিশ্বকাপের আগে।’ ওই সিরিজে সব ম্যাচ হারলেও হামিশ বেনেটের মূল্যায়ন, স্কোরলাইনকে মানদণ্ড ধরলে সিরিজটি ঠিকই ছিল। তার কথা, ‘আমরা একাধিক ক্লোজ ম্যাচ হেরেছিলাম সেবার।’
টিভিতে বাংলাদেশ আর অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দেখেছেন হামিশ। তার অনুভব, ‘ওই সিরিজের একজন না সব ব্যাটসম্যানই টি-টোয়েন্টি উইকেটের সমালোচনা করবে। তবে তবে পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে বোলারদের জন্য ওই সিরিজটি ভালই ছিল।’
হামিশ ধরেই নিয়েছেন যে শেরে বাংলায় তাদেরও কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং কন্ডিশনের মোকাবিলা করতে হবে। তাই মুখে এমন কথা এ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটারের, ‘কয়েক মাস আগে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সবুজ ও বাউন্সি উইকেটে খেলতে হয়েছে বাংলাদেশকে। আমরা মনে করছি, এখন দেশের মাটিতে তারা নিজেদের অনুকুল পিচ তৈরি করবে। আমরা সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা নিতে মুখিয়ে আছি।’
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- ভারতের সাবেক স্পিনার দিলীপ দোশী মারা গেলেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে
- ভয়াবহ অন্ধকারে ঢাকার একাংশ
- পিএসজি বনাম ইন্টার মায়ামি: ম্যাচ প্রিভিউ, একাদশ ও ম্যাচ শুরুর সময়
- বিনিয়োগকারীদের জন্য সতর্কবার্তা দিল ডিএসই
- মাহিয়া মাহির মৃত্যু গুজব: সত্য ও মিথ্যার বিশ্লেষণ
- শান্তর পদত্যাগ, নতুন টেস্ট অধিনায়কত্বে এগিয়ে যিনি
- PSG বনাম ইন্টার মায়ামি: কখন, কোথায় ও কীভাবে দেখবেন লাইভ ম্যাচ
- শ্রীলঙ্কা বনাম বাংলাদেশ: বৃষ্টির কারণে বন্ধ দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ
- কফিনবন্দি হয়ে ফিরলেন ফখরুল, চোখের জলে ভেসে গেল শেষ বিদায়
- বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে ৩ কোম্পানির শেয়ারে
- বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নজরে পাঁচ কোম্পানি
- বাজারে সামগ্রিক মন্দার মাঝেও বস্ত্র খাতের ৫ কোম্পানির চমক
- সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুখবর: বাড়ল বিশেষ প্রণোদনা
- ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন: খালেদা জিয়া যে তিন আসনে লড়তে পারেন
- ক্লাব বিশ্বকাপ: শেষ ষোলোতে শক্তিশালী প্রতিপক্ষে মেসির ইন্টার মায়ামি