নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখতে যে আমল করবেন, জেনেনিন
কেননা, শয়তান কখনও নবীজির অাকৃতি ধারণ করতে পারে না। এখন আমাদের জানা দরকার, নবী করিম (সা.) কেমন ছিলেন তিনি। কোন আকৃতিতে তাকে স্বপ্নে দেখা যাবে। শামায়েলে তিরমিজির বর্ণনায় নবী করিম (সা.)-এর আকার-আকৃতির বর্ণনা দেওয়া হয়েছে এভাবে
তিনি ছিলেন মানানসই দীর্ঘদেহি। তার গায়ের রঙ দুধে-আলতায় মিশ্রিত গোলাপের মতো। গোলগাল হালকা-পাতলা চেহারা। ঘন দাড়ি। মুখগহবর প্রশস্ত। ঘাড় যেন রৌপ্যপাত্রে রক্তঢালা। কেশরাশি সামান্য কোঁকড়ানো-বাবরি। মেদহীন সুঠাম দেহ। হাত-পায়ের আঙুলগুলো শক্তিশালী ও মজবুত। বাহু, কাঁধ ও বুকের ওপরে পশমবিশিষ্ট। অতিরিক্ত পশমমুক্ত শরীর। বুকে নাভি পর্যন্ত পশমের দীর্ঘ রেখা। দুই কাঁধের মাঝখানে মোহরে নবুওয়ত। মাথা ও অস্থিবন্ধনীগুলো কিছুটা বড়সড়। প্রশস্ত ললাট। চক্ষুগোলক ডাগর ডাগর। চোখের মণি কুচকুচে কালো। পাপড়ি লম্বাটে। ভ্রুযুগল অমিলিত প্রশস্ত ঘন।
ভ্রুদ্বয়ের মাঝখানে প্রস্ফুটিত একটা রগ, যা রাগের সময় স্ফীত হতো। উন্নত চকচকে নাসিকা। দাঁতগুলো বিযুক্ত রুপার গাথুনি। এক কথায় তার অপূর্ব রূপমাধুর্য বর্ণনাতীত। যে কেউ তাকে প্রথম দর্শনে হতভম্ব হয়ে পড়ত। সে একথা বলতে বাধ্য- জীবনে এমন সুন্দর মানুষ দ্বিতীয়জন দেখিনি।’ নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখতে হবে ঈমান অবস্থায়। পূর্ণ ইসলাম পরিপালনকারী ও সুন্নতের অনুসারীরাই কেবল তাকে দেখতে পাবেন। এ ছাড়া কেউ নবী করিম (সা.) কে দেখার দাবী করলে সেটা মিথ্যা দাবী হবে।
মনে রাখতে হবে, যে যাকে ভালোবাসে, তার সঙ্গ লাভে নিজেকে ধন্য মনে করে। তার চালচলন, ভাবভঙ্গি ও বচনাচার অনুকরণ করে। সে নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখে। সবসময় তার সাক্ষাতের প্রতীক্ষায় থাকে। এভাবেই যুগে যুগে হাজারো নবীপ্রেমিক নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখেছেন। তাকে স্বপ্নে দেখেছিলেন- ইমাম আবু হানিফা, আবদুর রহমান জামি, জালালুদ্দীন রুমি, শেখ সাদি, সাদুদ্দীন তাফতাজানি। হজরত শাহ ওলিউল্লাহ দেহলভি, আবদুল আজিজ, শায়খ জাকারিয়াসহ অসংখ্য নবীপ্রেমিক (রহ.)। বর্ণিত আছে, ইমাম মালেক (রহ.) অধিকাংশ রাতেই নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখতেন।
নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখতে হলে করণীয় হলো- সত্যিকারের নবী প্রেমে মাতোয়ারা হওয়া, তার সুন্নতসমূহ পালনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি পেতে উদ্গ্রীব হওয়া। তাহলেই কেবল নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখা সম্ভব।কোনো কোনো আলেম বলেছেন, নবী করিম (সা.) কে স্বপ্নে দেখতে হলে, বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা। অজুসহকারে পবিত্র হয়ে বিছানায় শয়ন করা। শেষ রাতে উঠে তওবা করা।তবে সর্বাগ্রে যেটা মনে রাখা দরকার সেটা হলো- ফরজ ইবাদদ তার হকসহ পরিপূর্ণভাবে পালন করেই তবে নফল ইবাদতে মনোনিবেশ করা।-অনলাইন থেকে সংগৃহীত।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা
- ব্যাপক হারে বাড়লো সৌদি রিয়াল রেট, দেখেনিন আজকের রেট কত
- ব্রেকিং নিউজ: নতুন করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা করলো বিসিবি
- বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে অবিশ্বাস্য মন্তব্য করলেন সাবেক পেস বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড
- ৩.৩ ওভারে ৫১ রান দিলেন মুস্তাফিজ, ম্যাচ শেষে তাকে নিয়ে অবিশ্বাস্যভাবে যা বললেন অধিনায়ক রুতুরাজ
- ১৯১ রান করেও ম্যাচ হেরে সরাসরি যাকে দায়ি করলেন ডাম্বুলা সিক্সার্সের অধিনায়ক নাবি
- লিটন বা মিরাজ নয় চমক দিয়ে বাংলাদেশের নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা
- বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল থেকে বাদ পড়ছেন যারা
- হায়দরাবাদের ম্যাচ শেষে মুস্তাফিজের অনুরোধে সিদ্ধান্ত পাল্টালো বিসিবি
- ব্রেকিং নিউজ: সবাইকে অবাক করে হুট করে নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করলো বিসিবি
- বোর্ড মিটিং শেষে নতুন কোচের নাম ঘোষণা করলো বিসিবি, যার কাঁধে তুলে দিলেন সাকিবদের দায়িত্ব
- এক পরিবর্তন নিয়ে লখনৌর বিপক্ষে ম্যাচের জন্য একাদশ ঘোষণা করলো চেন্নাই
- আইপিএলের সেরা পাঁচ বোলারের তালিকা প্রকাশ, দেখেনিন মুস্তাফিজের অবস্থান
- ৪ উইকেট নিল আর্শদীপ, পাল্টে গেল পার্পল ক্যাপের হিসাব নিকাশ, দেখেনিন মস্তাফিজের অবস্থান
- ব্রেকিং নিউজ: রিটেইন করা ক্রিকেটারদের তালিকা প্রকাশ করলো চেন্নাই