জেনেনিন যে পাঁচ দিন রোজা রাখা হারাম

আরবি বর্ষপূঞ্জির ৯ম মাস তথা রমজানে রোজা রাখা ফরজ। বাকি ১১ মাস সুন্নাত-মুস্তাহাব ও নফল রোজা রাখার নিয়ম রয়েছে। তবে বছরে পাঁচটি দিন এমন রয়েছে, যেদিনগুলোয় রোজা রাখা হারাম বা নিষিদ্ধ।
যেদিনগুলোতে রোজা রাখা হারাম
> ঈদুল ফিতরের (১ শাওয়াল) দিন।
> ঈদুল আজহার (১০ জিলহজ) দিন।
> ঈদুল আজহার পরের ৩ দিন। অর্থাৎ জিলহজ মাসের ১১, ১২ ও ১৩ তারিখের দিন।
উক্ত পাঁচদিন সব ধরনের রোজা রাখা হারাম বা নিষিদ্ধ। অবশ্য তামাত্তু বা কিরানকারী হাজিগণ যদি কোনো কারণে কোরবানি দিতে অপারগ হয় তাহলে এর পরিবর্তে মক্কায় জিলহজ মাসের ১১, ১২ ও ১৩ তারিখে রোজা রাখবে।
উল্লেখ্য, বিরামহীনভাবে সারাবছর রোজা রাখা নিষেধ। কেউ সারাবছর নফল রোজা রাখতে চাইলে তার করণীয় হলো, বিরামহীনভাবে না রেখে এক দিন পরপর রাখা। এটি ছিল দাউদ (আ.) এর আদর্শ। রাসূল (সা.) এটিকে সর্বোত্তম পদ্ধতি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: ৪৮ ওভারে ৩৯৬ রান করলো বাংলাদেশ
- নাহিদ মিরাজের বোলিং তোপে পাকিস্তান, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- প্রস্তুতি ম্যাচে মাঠে নামছে বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান, দেখেনিন সূচি
- শেষ হলো বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের মধ্যকার ম্যাচ
- বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের মধ্যকার প্রস্তুতি ম্যাচ সম্পূর্ণ ফ্রীতে লাইভ দেখবেন যে ভাবে
- বাংলাদেশের বোলারদের দুর্দান্ত বোলিং, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচের জন্য বাংলাদেশের সেরা একাদশ
- ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ১০ ওভার শেষ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- ৩১ ওভারের খেলা শেষ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- বোলিংয়ে বাংলাদেশ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- পাকিস্তানকে মাঝাড়ি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- নতুন নির্দেশনা জারি করলো সৌদি আরব
- অলআউটের পথে বাংলাদেশ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- ৩ উইকেট হারালো বাংলাদেশ, দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর