MD. Razib Ali
Senior Reporter
মাথাব্যথা: মাইগ্রেন, কারণ, লক্ষণ ও ঘরোয়া প্রতিকারের সম্পূর্ণ গাইড
অসহনীয় যন্ত্রণা থেকে মুক্তি: মাথাব্যথার কারণ, প্রকারভেদ, নির্ণয় এবং প্রতিকারের সম্পূর্ণ গাইড
মাথাব্যথা, মস্তিষ্কের এক অতি পরিচিত অস্বস্তি, যা বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে তাদের জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে জর্জরিত করে। এটি সবচেয়ে প্রচলিত স্বাস্থ্যগত উদ্বেগগুলির মধ্যে একটি, যার প্রধান অভিব্যক্তি হলো মাথা অথবা মুখমণ্ডলে সৃষ্ট তীব্র যন্ত্রণা—যা থরথর করে, তীক্ষ্ণ, ধ্রুবক বা নিস্তেজ হতে পারে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক বছরে একবার হলেও এই যন্ত্রণার শিকার হন। কর্মস্থল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিতির এটি একটি প্রধান কারণ, এবং দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথা অনেক সময় উদ্বেগ ও বিষণ্নতার জন্ম দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা সাধারণত ওষুধ, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ কৌশল এবং জৈব-প্রতিক্রিয়া পদ্ধতির মাধ্যমে এই সমস্যার নিরাময় করে থাকেন।
মাথাব্যথার বিস্তৃত শ্রেণিবিভাগ
মাথাব্যথার ধরন ১৫০টিরও বেশি, যা মূলত তিনটি প্রধান শ্রেণিতে বিভক্ত: প্রাথমিক (Primary), সেকেন্ডারি (Secondary) এবং ক্র্যানিয়াল নিউরালজিয়াস (Cranial Neuralgias)।
১. প্রাথমিক মাথাব্যথা: মূল সমস্যার বহিঃপ্রকাশ নয়
এই ধরনের মাথাব্যথা কোনো সুনির্দিষ্ট অন্তর্নিহিত অসুস্থতার উপসর্গ নয়। বরং, এটি মাথা ও ঘাড়ের কাঠামোর সংবেদনশীল অংশে সমস্যার ফলস্বরূপ ঘটে। মানসিক চাপ এবং নিদ্রা চক্রের ব্যাঘাত প্রায়শই এই সমস্যার সূত্রপাত ঘটায়।
টেনশন মাথাব্যথা (Tension Headache): প্রাথমিক মাথাব্যথার মধ্যে এটি সর্বাধিক প্রচলিত। এর কারণ অস্পষ্ট থাকলেও, মাথার ও ঘাড়ের উপরের অংশে কাঠামোগত প্রদাহ বা জ্বালাকে দায়ী করা হয়। এটি মৃদু বা মধ্যম মাত্রার হয়ে থাকে।
মাইগ্রেন (Migraine): অস্থির স্নায়ুকোষগুলো যখন নির্দিষ্ট ট্রিগারে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায়, তখন মাইগ্রেনের উদ্ভব হয়। এটি সাধারণত মাথার একপাশে তীব্র কম্পন বা স্পন্দন সংবেদন সৃষ্টি করে।
ক্লাস্টার মাথাব্যথা (Cluster Headache): রাসায়নিক (যেমন সেরোটোনিন ও হিস্টামিন) হঠাৎ নিঃসরণের ফলে এটি ঘটে বলে অনুমান করা হয়। এই ব্যথা তীব্র প্রকৃতির এবং প্রায়শই একই সময়ে, দীর্ঘ সময়ের জন্য চলতে থাকে।
নতুন দৈনিক ক্রমাগত মাথাব্যথা (NDPH): হঠাৎ এর সূচনা হয় এবং তা তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে বিদ্যমান থাকে। যাদের পূর্বে ঘন ঘন মাথাব্যথার ইতিহাস নেই, তাদের মধ্যে এটি বেশি দেখা যায়।
২. সেকেন্ডারি মাথাব্যথা: সতর্কতার লক্ষণ
সেকেন্ডারি মাথাব্যথা প্রায়শই কোনো কাঠামোগত রোগ বা সংক্রমণের সঙ্গে যুক্ত থাকে। উদাহরণস্বরূপ, সাইনাসে চাপ বা সংক্রমণ বাড়লে সাইনাসের মাথাব্যথা হতে পারে। মেনিনজাইটিস, মস্তিষ্ক টিউমার বা উচ্চ রক্তচাপের মতো গুরুতর সংক্রমণের কারণে ঘাড় শক্ত হওয়া, জ্বর, বমি বা দৃষ্টি পরিবর্তনের মতো লক্ষণ দেখা দিলে তা মারাত্মক হতে পারে।
৩. ক্র্যানিয়াল নিউরালজিয়াস
এই গোষ্ঠীর মধ্যে ওষুধ অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে সৃষ্ট ‘রিবাউন্ড মাথাব্যথা’ অন্তর্ভুক্ত। ব্যথানাশক ওষুধের ঘন ঘন ব্যবহার এই ধরনের ক্রমাগত যন্ত্রণার দিকে পরিচালিত করে।
ব্যথার ধরণ ও উপসর্গসমূহের ভিন্নতা
রোগীর অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, মাথাব্যথার উপসর্গগুলি এর প্রকারভেদের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়।
টেনশন মাথাব্যথা: এটি হলো মাথার দুই পাশে (দ্বিপাক্ষিক) সৃষ্ট মৃদু থেকে মাঝারি, অবিরাম চাপ বা আঁটসাঁট অনুভূতি। এই ব্যথার মধ্যে থরথর করা ভাব থাকে না এবং সাধারণত আলো, শব্দ সংবেদনশীলতা বা বমি বমি ভাব দেখা যায় না। দৈনন্দিন কাজ করার সময়ও ব্যথা আরও খারাপ হতে পারে।
মাইগ্রেন: এই ব্যথা সাধারণত মাথার একপাশে মাঝারি থেকে তীব্র, স্পন্দনশীল বা থরথর করা প্রকৃতির হয়ে থাকে। এর প্রধান লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, এবং আলো, শব্দ বা গন্ধের প্রতি তীব্র অসহিষ্ণুতা। মাথাব্যথা চার ঘণ্টা থেকে তিন দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
ক্লাস্টার মাথাব্যথা: এটি চোখের একপাশে বা পিছনে কেন্দ্রীভূত এক তীব্র, জ্বলন্ত বা ছুরিকাঘাতের মতো যন্ত্রণা। ব্যথার সময় আক্রান্ত চোখে লালভাব, জল আসা, ফোলাভাব, এবং একই দিকের নাক সর্দি বা জমাট বাঁধা দেখা দিতে পারে।
সাইনাস মাথাব্যথা: এই যন্ত্রণায় গাল এবং কপালে গভীর, অবিরাম চাপ অনুভূত হয়। মাথা নাড়ালে বা সামনের দিকে ঝুঁকলে ব্যথা আরও বাড়ে। পাশাপাশি, মুখের ফোলাভাব, কানে পূর্ণতার অনুভূতি, জ্বর এবং শ্লেষ্মা নিঃসরণের মতো লক্ষণ থাকতে পারে।
ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার (রিবাউন্ড) মাথাব্যথা: এই মাথাব্যথা ঘন ঘন ফিরে আসে এবং সাধারণত সকালে এর তীব্রতা বাড়ে। এর সাথে বমি বমি ভাব, অস্থিরতা, মনোযোগের সমস্যা এবং স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
মাথাব্যথার মূল কারণ ও বংশগতির ভূমিকা
মাথাব্যথার উৎপত্তি একাধিক কারণে হতে পারে। এর মধ্যে কিছু কারণ বংশগত, বিশেষ করে মাইগ্রেন। মাইগ্রেনে আক্রান্ত শিশুদের অন্তত একজন অভিভাবক এই সমস্যায় ভোগেন, ফলে তাদের মধ্যে মাইগ্রেন বিকাশের সম্ভাবনা চারগুণ বেশি।
প্রধানত তিন ধরনের মাথাব্যথার কারণ:
১. প্রাথমিক মাথাব্যথা: এটি অতিরিক্ত সক্রিয়তা বা ব্যথা-সংবেদনশীল কাঠামোর সমস্যার কারণে ঘটে, যার মধ্যে রয়েছে মস্তিষ্কের নির্দিষ্ট এলাকা, রক্তনালী, পেশী বা মস্তিষ্কের রাসায়নিকের সমস্যা। উদাহরণস্বরূপ, টেনশন মাথাব্যথার কারণ অজানা থাকলেও কপাল, মন্দির এবং ঘাড়ের পেশীগুলির প্রদাহকে দায়ী করা হয়। মাইগ্রেন অস্থির স্নায়ুকোষের অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়ার ফল।
২. সেকেন্ডারি মাথাব্যথা: এগুলি প্রায়শই অন্তর্নিহিত রোগ বা ট্রমার সাথে যুক্ত:
মাথা ও ঘাড়ে আঘাত বা ট্রমা।
সিস্টেমিক সংক্রমণ, যেমন মেনিনজাইটিস বা এনসেফালাইটিস।
রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা, যেমন স্ট্রোক বা অ্যানিউরিজম।
মস্তিষ্কের টিউমার বা উচ্চ রক্তচাপ।
দাঁত, নাক বা চোখের সংক্রমণ, যেমন সাইনোসাইটিস।
কিছু কার্ডিয়াক বা উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ।
৩. রিবাউন্ড মাথাব্যথা: ব্যথানাশক ওষুধ, মাইগ্রেনের ওষুধ এবং অপিয়েটস-এর মতো ওষুধ ঘন ঘন অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে এটি ঘটে।
রোগ নির্ণয় পদ্ধতি
মাথাব্যথা নির্ণয়ের প্রথম পদক্ষেপ হলো রোগীর কাছ থেকে বিশদ ইতিহাস গ্রহণ করা, যেখানে ব্যথার সময়কাল, অবস্থান ও সংশ্লিষ্ট উপসর্গগুলি যাচাই করা হয়। প্রাথমিক ও সেকেন্ডারি উভয় প্রকার মাথাব্যথার জন্য নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলি করা যেতে পারে:
স্নায়বিক পরীক্ষা: এটি টেনশন মাথাব্যথা বা ক্লাস্টার মাথাব্যথা নির্ণয়ের জন্য অপরিহার্য, যেখানে মাথার খুলি বা ঘাড়ের পেশীতে কোনো কোমলতা আছে কিনা তা পরীক্ষা করা হয়। সাধারণত, টেনশন মাথাব্যথায় স্নায়বিক পরীক্ষার ফলাফল স্বাভাবিক থাকে।
রক্ত পরীক্ষা: সংক্রমণ বা প্রদাহের উপস্থিতি যাচাই করার জন্য সিবিসি (CBC), এরিথ্রোসাইট সেডিমেন্টেশন রেট (ESR), অথবা সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিন (CRP) পরীক্ষা করা হয়।
টক্সিকোলজি পরীক্ষা: অ্যালকোহল বা অন্যান্য ওষুধের অপব্যবহার সন্দেহ হলে এটি সহায়ক।
সিটি স্ক্যান (CT Scan): মস্তিষ্কের মধ্যে রক্তপাত, ফোলাভাব বা অ্যানিউরিজম এবং কিছু টিউমার সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
এমআরআই (MRI): মস্তিষ্কের অভ্যন্তরীণ শারীরস্থান এবং মেরুদণ্ডকে আবৃত স্তরগুলির বিস্তারিত চিত্র দেখায়।
লাম্বার পাংচার (Spinal Tap): মেনিনজাইটিস বা গুরুতর সংক্রমণের সন্দেহ হলে সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড পরীক্ষার জন্য মেরুদণ্ডে ট্যাপ করা হয়।
ইইজি (EEG): এটি শুধুমাত্র তখনই সহায়ক যখন মাথাব্যথার সময় রোগীর খিঁচুনি দেখা যায়।
কার্যকর চিকিৎসা ও প্রতিরোধ কৌশল
মাথাব্যথা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্য হলো ব্যথার পর্বগুলি নিয়ন্ত্রণ করা এবং ভবিষ্যতের আক্রমণ প্রতিরোধ করা।
চিকিৎসার বিকল্প
১. ঔষধ ব্যবস্থাপনা:
* ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধ: অ্যাসপিরিন, আইবুপ্রোফেন বা অ্যাসিটামিনোফেন টেনশন মাথাব্যথার জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে অতিরিক্ত ব্যবহারে রিবাউন্ড মাথাব্যথা হতে পারে।
* ক্লাস্টার মাথাব্যথা চিকিৎসা: এর জন্য উচ্চ ঘনত্বের অক্সিজেন শ্বাস নেওয়া, স্থানীয় চেতনানাশক স্প্রে, বা সুমাট্রিপটানের মতো ট্রিপটান ইনজেকশন ব্যবহার করা যেতে পারে। ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারও প্রতিরোধমূলক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
২. শারীরিক ও আচরণগত থেরাপি:
* স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: মানসিক চাপ হ্রাস করতে গভীর শ্বাসের ব্যায়াম এবং পেশী শিথিলকরণ সহায়ক।
* বায়োফিডব্যাক: এটি হৃদস্পন্দন এবং পেশীর টানের মতো শরীরের অনৈচ্ছিক প্রতিক্রিয়া পরীক্ষা করে চাপ কমাতে সাহায্য করে।
* কাউন্সেলিং: ট্রিগার শনাক্ত করা এবং মোকাবিলা করার কৌশল (Coping skills) শেখার জন্য গ্রুপ থেরাপি নেওয়া যেতে পারে।
৩. ঘরোয়া প্রতিকার: ভালো ঘুম, পর্যাপ্ত জল পান, এবং কপালে ঠান্ডা কম্প্রেস ব্যবহার করা টেনশন মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেন উপশমে সাহায্য করতে পারে। মাইগ্রেনের জন্য আদা চা বা পুদিনা তেল ব্যবহার করাও কার্যকর।
প্রতিরোধ ও জীবনধারা পরিবর্তন
ট্রিগার পরিহার: তীব্র শারীরিক কার্যকলাপ, মানসিক চাপ, এবং অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
নিয়মিত রুটিন: নিয়মিত ব্যায়াম এবং একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ ঘুমের অভ্যাস বজায় রাখুন।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন হ্রাস করা এবং ধূমপান ত্যাগ করা মাথাব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
সঠিক ঔষধি ডোজ: ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার না করে নির্ধারিত মাত্রায় ওষুধ সেবন করুন।
কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন?
দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র মাথাব্যথা উপেক্ষা করা উচিত নয়। নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত:
মাথাব্যথা হঠাৎ, তীব্র, বা খুব বেদনাদায়ক হলে।
জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া, বমি বা দৃষ্টি পরিবর্তনের মতো গুরুতর লক্ষণের সাথে মাথাব্যথা হলে।
কাশি, বাঁকানো বা শারীরিক পরিশ্রম দ্বারা মাথাব্যথা বেড়ে গেলে।
মাথাব্যথা কোনো সাম্প্রতিক ট্রমা বা আঘাতের সাথে সম্পর্কিত হলে।
যদি মাথাব্যথার ধরণে পরিবর্তন হয় বা তা জীবনযাত্রার মানকে প্রভাবিত করে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
১. সবচেয়ে বেদনাদায়ক মাথা ব্যাথা কোনটি?
ক্লাস্টার মাথাব্যথাকে বিশ্বের সবচেয়ে বেদনাদায়ক মাথাব্যথা হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
২. মাইগ্রেন এবং সাধারণ মাথাব্যথার মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী?
মাইগ্রেন একটি নির্দিষ্ট ধরণের মাথাব্যথা, যা সাধারণত একতরফা স্পন্দনশীল ব্যথা এবং আলো/শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতার মতো উপসর্গ নিয়ে আসে। অন্যদিকে, সাধারণ মাথাব্যথা (যেমন টেনশন) মাথার চারপাশে চাপ হিসাবে অনুভূত হয় এবং এর তীব্রতা মাইগ্রেনের চেয়ে কম হয়।
৩. খারাপ ভঙ্গি বা স্ক্রিন টাইম কি মাথাব্যথার কারণ হতে পারে?
হ্যাঁ। দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনে থাকা বা খারাপ ভঙ্গি ঘাড় এবং কাঁধের পেশীতে টান সৃষ্টি করে টেনশন মাথাব্যথার সূত্রপাত ঘটাতে পারে।
৪. কোভিড মাথাব্যথা কেমন অনুভূত হয়?
কোভিড-সম্পর্কিত মাথাব্যথা অন্যান্য অবস্থার কারণে সৃষ্ট মাথাব্যথা থেকে কিছুটা আলাদা; এগুলি তীব্রতায় আরও স্পন্দিত হয়, মাথার উভয় পাশে ঘটে এবং সাধারণ ব্যথানাশক প্রতিরোধী হতে পারে।
আল-মামুন/
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির অস্তিত্ব টিকে থাকা নিয়ে শঙ্কায় নিরীক্ষক
- ওসমান হাদী গুলিবিদ্ধ, জানা গেল সর্বশেষ অবস্থা
- বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: ৪১ ওভার শেষ, Live দেখুন এখানে
- আজ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরি দাম কত
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন
- বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচ লাইভ: খেলাটি সরাসরি দেখুন Live
- আজ বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচ: কখন, কোথায় ও কীভাবে দেখবেন লাইভ
- আজকের সোনার দাম: (শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫)
- আইপিএল ২০২৬ মিনি-নিলামের দিনক্ষণ চূড়ান্ত: কবে, কখন জানুন সময়সূচি
- ban u19 vs afg u19 : ৪১ ওভার শেষ, Live দেখুন এখানে
- সাড়ে ৩ কোটি রুপিতে দল পেলেন মুস্তাফিজ
- শ্রীলঙ্কা বনাম বাংলাদেশ: চরম নাটকীয়তায় শেষ হলো ম্যাচ জানুন ফলাফল
- আফগানিস্তান বনাম বাংলাদেশ: রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে শেষ ম্যাচ, জানুন ফলাফল
- ভারতের ৪ ক্রিকেটাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা
- ২০২৬ সালের এইচএসসি সিলেবাস: পরীক্ষার্থীদের জন্য বোর্ডের জরুরি চিঠি