ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

একদিনেই সড়কে ঝরল ৩৮ প্রাণ

জাতীয় ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০১৮ জুন ২৩ ১৭:০৫:১৯
একদিনেই সড়কে ঝরল ৩৮ প্রাণ

গাইবান্ধা

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে যাত্রীবাহী বাস গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সড়কে পাশে উল্টে ১৬ জন নিহত ও অন্তত ৪৩ জন আহত হয়েছেন।

শনিবার ভোর সোয়া চারটার দিকে উপজেলার ব্র্যাক মোড় সংলগ্ন বাঁশকাটা নামক স্থানে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

পলাশবাড়ি থানার ওসি মাহমুদুল আলম জানান, গাইবান্ধা থেকে ঢাকা অভিমুখে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি উক্তস্থানে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের গাছে ধাক্কা লাগে। এরপর সেটি উল্টে গেলে ঘটনাস্থলেই ৯ জন নিহত হন।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশগুলো উদ্ধার করেন। আর আহত ৪০ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়।

আহত বাস যাত্রীরা জানান, চালক গাড়ি চালানোর সময় ঘুমাচ্ছিলেন। আগেও বেশ কয়েকবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে তাকে সাবধান করেন যাত্রীরা। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটল।

বাসটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তবে এ দুর্ঘটনায় চালক ও তার সহকারী মারা গেছেন কিনা এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ।

রংপুর

রংপুরের তারাগঞ্জের সলেয়াশা এলাকায় থেমে থাকা যাত্রীবাহী বাসকে একটি ট্রাক ধাক্কা দিলে ৬ জন নিহত ও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার রাত দুইটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহতদের মধ্যে দু’জনের নাম পাওয়া গেছে। তারা হলেন নিশাত (১৯) ও সাজ্জাত (২০)।

তারাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুল্লাহেল বাকী জানান, দিনাজপুর থেকে বিআরটিসির একটি যাত্রীবাহী বাস ঢাকায় যাবার সময় তারাগঞ্জ সলেয়াশা এলাকায় চাকা পাংচার হয়।

এ সময় গাড়িটি থামিয়ে চাকা পরিবর্তন করছিল। এ সময় পেছন থেকে একটি বালুবোঝাই ট্রাক বাসটিকে ধাক্কা দেয়। এতে বাসটি রাস্তার পাশে খাদে পড়ে ঘটনাস্থলেই ৬ যাত্রী মারা যান।

এ সময় অনেক যাত্রী রাস্তায় দাঁড়িয়ে চাকা পরিবর্তনের কাজ দেখছিলেন বলেও জানান ওসি।

তিনি আরও জানান, আহত যাত্রীদের উদ্ধার করে প্রথমে তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং সেখানে অবস্থার অবনতি হলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বাসটিতে করে রাজধানীর বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা ঈদের ছুটি শেষে ফিরছিলেন বলে জানা গেছে।

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের রাউজানে শুক্রবার রাতে একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে ৩ জন নিহত ও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

রাউজান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন প্রথমে উদ্ধারকাজ শুরু করে। পরে রাউজান ও রাঙ্গুনিয়া থানা এবং হাইওয়ে পুলিশ উদ্ধার কাজে যোগ দেয়।

তিনি জানান, স্থানীয় বাসটি রাউজান থেকে যাত্রী নিয়ে রাণীরহাটের দিকে যাচ্ছিল। পথে উত্তর রাউজান গহিরার পর পিঙ্ক সিটি নামক স্থানে একটি পুকুরে পড়ে যায়। তবে বাসে মোট কতজন যাত্রী ছিলেন তা জানাতে পারেননি পুলিশের এই কর্মকর্তা।

সিরাজগঞ্জ

সিরাজগঞ্জের বগুড়া-নগরবাড়ী মহাসড়কের রায়গঞ্জের ভুইঢাগাতীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দু’জন নিহত ও অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।

শনিবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে ভুইয়াগাতী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে হতাহতদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিক পাওয়া যায়নি।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুর কাদির জিলানী জানান, বগুড়া থেকে ঢাকাগামী আরকে পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস ভুইয়াগাঁতী এলাকায় পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে বাসের দুই যাত্রী ঘটনাস্থলেই মারা যান।

আহত ২০ যাত্রীকে উদ্ধার করে রায়গঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রসহ বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করেছে।

গোপালগঞ্জ

গোপালগ‌ঞ্জ সদর উপ‌জেলার ঘোনাড়ায় বাস নিয়ন্ত্রণ হা‌রি‌য়ে একটি রিকশাভ্যানকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই দু’জন নিহত ও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

গোপালগঞ্জে নিয়ন্ত্রণ হানিয়ে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই এনজিও কর্মি নিহত হয়েছেন। এ সময় পথচারী ও বাসের যাত্রীসহ আরো ২০ জন আহত হয়েছে। গুরুতর আহত ১১ জনকে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া সড়কের ঘোনাপাড়া মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন- বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা (রিক) এর গোপালগঞ্জ অফিসের মাঠ কর্মি পিরোজপুর জেলার পুলক ব্যাপারী (২৮) ও ইমরান হোসেন (৩০)। সকালে তারা মোটরসাইকেলে করে কর্মস্থল গোপালগঞ্জ শহরের বেদগ্রাম যাচ্ছিলেন।

গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম জানান, টুঙ্গিপাড়া থেকে ছেড়ে আসা গোপালগঞ্জগামী সাজিদ পরিবহনের একটি লোকাল বাস ঘোনাপাড়া মোড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি মোটরসাইকেলকে চাপা দিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাস, একটি রিকশা-ভ্যান, একটি থ্রি-হুইলারকে ধাক্কা দিয়ে ট্রাফিক আইল্যান্ডে গিয়ে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল আরোহী এনজিওর দুই কর্মি নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় পথচারীসহ অন্তত ২০ জন আহত হন।

পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মিরা আহতদেরকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছেন বলেও জানান তিনি।

এদিকে, মুকসুদপুরে বাসচাপায় লোকমান শেখ (৫০) নামে ইঞ্জিনচালিত এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১০ বাস যাত্রী।

শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের উপজেলার দাসেরহাট নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

লোকমান শেখ একই উপজেলার হাতিমপুর গ্রামের ইসমাইল শেখের ছেলে।

নাটোর

নাটোর শহরের আলাইপুরে ট্রাকের চাপায় এক নারীসহ অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত ও অন্তত তিনজন আহত হয়েছেন।

শনিবার সকাল সাতটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন নাটোরের নলডাডাঙ্গা উপজেলার সোনাপাতিল গ্রামের কার্ত্তিক সরকারের ছেলে কানাই সরকার (২৬) ও একই এলাকার মঙ্গল দেবনাথের স্ত্রী সুলতা রানী দেবনাথ (৪২)।

আহতরা হলেন মঙ্গল দেবনাথ (৫৫) ও তার নবম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে মিষ্টি দেবনাথ আখি (১৫) এবং অটোরিকশা চালক আবুল কালাম (৪৫)। তাদের নাটোর সদর হাসপাতাল ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

খবর পেয়ে পুলিশ ট্রাকটি জব্দ করলেও ট্রাকের চালক ও তার সহকারী (হেলপার) পালিয়ে গেছেন।

নাটোর সদর থানার উপ-পরিদর্শক রুবেল আহমেদ, ফায়ার ব্রিগেড স্টেশন অফিসার মুহিউদ্দীন ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকালে নাটোরের নলডাঙ্গা থেকে অটোরিকশা রিজার্ভ নিয়ে মঙ্গল দেবনাথ স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে নাটোরের বড় হরিশপুর মিশন হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে অটোরিকশাটি শহরের আলাইপুর এলাকায় পৌঁছলে নাটোর থেকে রাজশাগামী বালুবোঝাই ট্রাকটি তাদের চাপা দেয়।

এতে ঘটনাস্থলেই সুলতা রানী দেবনাথ ও কানাই সরকার মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ দুটি উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

আহত মঙ্গল দেবনাথ ও আখি দেবনাথের অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

ঢাকা

রাজধানীর উপকণ্ঠ সাভারে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১০ জন। শনিবার সকাল সাতটার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের আমিনবাজারের তুরাগ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আমিনবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই জামাল হোসেন জানান, রংপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা একটি নৈশকোচ সকালে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আমিনবাজারের তুরাগ এলাকায় পৌঁছলে মহাসড়কে ইউটার্ন নেয়া একটি ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে বাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।

এ সময় ঘটনাস্থলেই একজন নিহত হন। আহত হয় অন্তত আরও ১০ জন।

পরে স্থানীয়রা আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে বলেও জানান তিনি।

ফরিদপুরফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজলার পূর্ব সদরদী নামক বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে দু’জন নিহত ও ১৫ জন আহত হয়েছেন।

শনিবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা বাসটির চালক (৪৫) ও তার সহকারী (৪০)। তবে তাদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

হাইওয়ে থানার ওসি মাহাফুজার রহমান জানান, বরিশাল থেকে রাজশাহীগামী তুহিন পরিবহনের (ঢাকা মেট্টো ব-১১-০০৯৯) বাসটি উক্ত স্থানে পৌঁছলে চাকা পাংচার হয়।

এ সময় চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি বেশ কয়েকটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগার পরও খাদে পড়ে যায়।

এত বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে। ঘটনাস্থলে। বাসের চালক ও হেলপার মারা যান।

আহত ১৫ জনকে ভাঙ্গা ও ফরিদপুর মেডিকল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গুরুতর আহতরা হলেন নুরুল আমিন (৫৫), রফিকুল ইসলাম (৩৫), সাহান শরীফ (৪৫), ছাটন সর্দার (২০), ইভা কীর্তনীয়া (২৩), মালা কীর্তনীয়া (২৫), বীথী রানী (৪০), জহিরুল ইসলাম (৫০), মনির ব্যাপারী (৩০), রজক হাসান (৪০), তনু শরীফ (৫০), বনানী সরকার (৩৫)।

হতাহতদের অধিকাংশের বাড়ি রাজশাহী, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও পটুয়াখালীতে বলে জানা গেছে।

লক্ষ্মীপুরলক্ষ্মীপুরে ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ দু’জন নিহত হয়েছেন।

শনিবার সকালে রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার-সোনাপুর সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মিলন উদ্দিন (৫৫) ও শাকেরা বেগম (৭০)।

রামগতি থানার ওসি আনিসুল হক জানান, সকালে রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার-সোনাপুর সড়কের উক্তস্থানে যাত্রীবাহী একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার দুই যাত্রী মারা যান।

লাশ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে ট্রাকের চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছেন।

টাঙ্গাইলজেলার সখীপুরে যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আবদুল বাছেদ মিয়া (৩০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

শনিবার দুপুরে উপজেলার তৈলধারা বটার মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বাছেদ উপজেলার জিতাশ্বরী এলাকার আবদুল জব্বার মিয়ার ছেলে।

সখীপুর থানার ওসি এসএম তুহিন আলী জানান, দুপুরের দিকে বাছেদ মিয়া মোটরসাইকেল নিয়ে মাছ ধরার জন্য সখীপুর থেকে চাপড়াবিল যাচ্ছিলেন। পথে তৈলধারা বটার মোড় নামক এলাকায় পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাসের সঙ্গে ধাক্কায় তিনি গুরুতর আহত হন।

পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ বাসটিকে জব্দ করলেও এর চালক পালিয়ে গেছেন বলে জানান ওসি।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ



রে