ঢাকা, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

MD. Razib Ali

Senior Reporter

শান্ত টি টোয়েন্টিতে চলে না, ডোন্ট কেয়ার লিটন, জাতীয় দল তামাশা

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২৪ মে ০৬ ০১:০৯:৪৩
শান্ত টি টোয়েন্টিতে চলে না, ডোন্ট কেয়ার লিটন, জাতীয় দল তামাশা

আজকে আলোচনা করতে চায় লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্ত ব্যাটিং এ্যাপ্রেচ নিয়ে। বৃষ্টির আগে বাংলাদেশের রান ১০ ওভারে ৬২ রান উইকেট নেই ৩টা। বৃষ্টির কারণে যদি ম্যাচটা না হতো তাহলে বাংলাদেশ হারতে ৩ রানে। কেননা তখন ডিএলস ম্যাথডে বাংলাদেশ রান প্রয়োজন ছিল ৬৫ রান। তার মানে ৩ রানে হারতো বাংলাদেশ।

পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ তুলেছিল ৪১ রান। পরের ৪ ওভারে তুলেছে ২১ রান। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে যখন একটা ধুকে। যখন একজন ক্রিকেটার কিংবা দুজন ক্রিকেটার কতটুকু ন্যাশনাল টিম জেতানোর জন্য তার সেই বিধ্বংসী রোল্টা প্লে করবেন জিম্বাবুয়ের মত একটা দলের বিপক্ষে। তার থেকে ব্যক্তিগতভাবে একটা মোটামুটি ইনিংস খেলে পরের ম্যাচটার কিংবা পরের সিরিজে নিজের জায়গাটা পোক্ত করতে চান। ক্যাপ্টেন্সি জায়গায় নিজেকে ধরে রাখতে চান এর থেকে দুঃখজনক কি হতে পারে।

লিটন কুমার দাস ন্যাশনাল দলকে যেন মনে করেন আবাহনী। ১০৬ বলে ৫৬ রান লিটন কুমার দাস। এদিনও ব্যাট করেছেন এবং এদিন করেছেন ২৫ বলে ২৩ প্রায় ৯২ স্ট্রাইক রেট। একজন ক্রিকেটার কতটুকু আউট অব ফ্রম হলে একজন ক্রিকেটার কতটুক আউট অব ফোকাস হলে।

একজন ক্রিকেটারের কাছে কতটুকু জাতীয় দল টা ছেলেখেলা হলে এরকম ব্যাটিং করতে পারেন। যখন ডিএলস ম্যাথডে বাংলাদেশ স্কোর টা কত হওয়া দরকার বারবার দেখায়। তখন দ্বিতীয়বার বৃষ্টি নামার আগে বাংলাদেশের স্কোর বা রান তোলার গতি সেটা জিম্বাবুয়ের থেকে অনেক ক্ষেত্রে কম হচ্ছিল বা সমান সমান হচ্ছিল। তখন একজন ক্রিকেটার যখন ৯২ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করে এর থেকে দুঃখজনক আর কোন কিছু হতে পারেনা।

বাংলাদেশ দলে কিছু কিছু ক্রিকেটারের জায়গাটা হচ্ছে একদম কষ্টি পাথরে খোদাই করার মতো। যেটাকে চেঞ্জ করা যাবে না। সময় বাড়বে কষ্টি পাথরের দাম বাড়ে না, তাদের জায়গাটা তত বেশি পক্ত হবে। আর নাজমুল হোসেন শান্ত যেন লিটন দাসের কপি। তার ব্যাটিং যা ইচ্ছে তা। এর আগের ম্যাচেও করতে পারেননি রান। আর এই ম্যাচে তো করেছেন ১৬ বলে ১৩ রান। যেইটা টি-টোয়েন্টিতে চলে না।

আর তার অধিনায়কত্ব নিয়ে কি বলবো। একজন ক্রিকেটার যখন দীর্ঘ সময় ফিরে জাতীয় দলে থিতু হওয়ার চেষ্টা করছেন তখন তাকে তিনি বল করতে দিচ্ছি ডেথ ওভারে। সাইফউদ্দিনকে ১৮ তম ওভারে বল করতে আনেন সেই ওভারে ১৩ রান দেন তিনি। শেষ ওভারে আবারও তাকে বোলিং আনেন তিনি সেখানে দেন ১৮ রান। আর কোনো উপায় ছিল না অধিনায়কের কাছে কেননা তিনি আগেই দলের নিয়মিত পেসারদের কোটা আগেই শেষ করে ফেলেছেন। প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচেই একই কান্ড করেন তিনি।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



রে